বাংলাদেশে গত ৮ মার্চ প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার পর করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য সরকার প্রথমে একটি মাত্র হাসপাতাল নির্ধারণ করে। সেটি ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল। তারপর রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বাড়তে থাকলে ঢাকায় আরও আটটি সরকারি ও তিনটি বেসরকারি হাসপাতাল এবং ঢাকার বাইরে ৫টি হাসপাতাল শুধু করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য নির্ধারণ করা হয়। দিন তিনেক আগে ঢাকায় আরও তিনটি বেসরকারি হাসপাতালকে এই তালিকায় যুক্ত করা হয়। কোভিড-১৯ মোকাবিলা নিয়ে স্বাস্থ্য বিভাগসহ পুরো সরকার এমনভাবে ব্যস্ত হয়ে পড়ে যে সাধারণ রোগীদের নিয়মিত চিকিৎসার দিক থেকে সরকারি প্রশাসনের দৃষ্টি সরে যায়; তাদের কাছে এ বিষয়টির গুরুত্ব দৃশ্যত কমে যায়। এই পরিস্থিতিতে কোভিড-১৯ আক্রান্ত নন এমন রোগীদের চিকিৎসা সেবার কী অবস্থা? অবস্থা যদি খারাপ হয়ে থাকে তাহলে তা থেকে উত্তরণের উপায় কী? এসব বিষয়ে ভালোভাবে খোঁজ-খবর নিয়ে বিশদভাবে পর্যালোচনা করে নীতি নির্ধারণ ও তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। করোনাভাইরাস সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রমশই বেশি সংখ্যক স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান এই সংকট মোকাবিলার সঙ্গে যুক্ত হতে থাকে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.