আজ ১৯তম তারাবিতে সূরা আহজাবের ৪র্থ থেকে ৬ষ্ঠ রুকু (আয়াত ৩১-৭৩) পর্যন্ত, সূরা সাবার ১ম থেকে ৯ম রুকু পর্যন্ত (আয়াত ১-৫৪), সূরা ফাতিরের ১ম থেকে ৪র্থ রুকু (আয়াত ১-৪৫ ) পর্যন্ত এবং সূরা ইয়াসিনের (আয়াত-১-২১) পর্যন্ত তেলাওয়াত করা হবে। পারা হিসেবে আজ পড়া হবে ২২তম পাড়া। সূরা আহজাব (আয়াত ৩১-৭৩) : ৪র্থ রুকুতে (আয়াত ৩১-৩৪) নবী (সা.) এর পরিবারের সদস্যদের ত্যাগ স্বীকারের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। নবী জীবনের শেষদিকে মুসলমানদের আর্থিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে নবীপত্নীরা ভরণপোষণ একটু বাড়িয়ে দেয়ার আবদার করেন। তখন তাদের বলা হয়, যদি সম্পদের প্রাচুর্য চাও তাহলে নবীজি থেকে পৃথক হয়ে যাও, আর আখেরাতের চিরস্থায়ী নেয়ামত চাইলে কষ্ট সহ্য করে নবীজির সঙ্গেই থাকতে হবে। নবীপত্নীরা নবীজির সাহচর্য ও আখেরাতকে প্রাধান্য দেন। ৫ম ও ৬ষ্ঠ রুকুতে (আয়াত ৩৫-৫২ নবী (সা.) এর উদ্দেশ্যে একান্ত কিছু বিধানের বর্ণনা উপাস্থাপন করা হয়েছে। তারপর ১০টি গুণের কথা বলা হয়েছে, যেগুলো মুসলমানদের ভেতরে থাকা চাই ইসলাম, ঈমান, সদা আল্লাহর আনুগত্য, সততা, ধৈর্য্য, সালাতে বিনয়-খুশু, সদকা, সিয়াম, লজ্জাস্থানের হেফাজত, বেশি বেশি আল্লাহর জিকির। তারপর রাসূল (সা.) এর পালকপুত্র জায়েদ (রা.) এর তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীকে বিয়ের বিষয় বর্ণিত হয়েছে। ৭ম থেকে ৯ম রুকু পর্যন্ত (আয়াত ৫৩-৭৩) কিছু পারিবারিক ও সামাজিক শিষ্টাচারের কথা বলা হয়েছে ‘কারো ঘরে অনুমতি ছাড়া প্রবেশ কর না। কারো বাড়িতে দাওয়াতে গেলে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে স্থান ত্যাগ করো।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.