মা হাসনা পেশাদার দর্জি৷ বাড়িতে বসে পোশাক সেলাই করেন৷ মায়ের কাছ থেকে মাত্র পাঁচ বছর বয়সে সেলাই শিখে নেয় নুর আফিয়া কিসলিয়া জামজুরি৷ এতদিন বালিশের কাভার আর প্রতিবেশীদের জন্য পোশাক তৈরি করে হাত খরচের টাকা আয় করত আফিয়া৷ তবে গত মার্চ থেকে আর বালিশের কাভার এবং পোশাক তৈরি করে না৷ করোনা সংকটে স্কুল বন্ধ হওয়ার পর স্থানীয় দুটি হাসপাতালের ডাক্তার-নার্সদের জন্য পিপিই গাউন সেলাই শুরু করে মালয়েশিয়ার কুয়ালা পিলা শহরের এই স্কুল ছাত্রী৷ অনলাইন ক্লাস আর খেলাধুলার বাইরে অনেকটা সময় হাতে থাকে বলে একদিন মা হাসনাকে আফিয়া বলেছিল, ‘‘মা, এখন তো হোম ওয়ার্ক থাকে না৷ ওই সময় আমি পিপিই সেলাই করি?’’ মেয়েকে সানন্দে অনুমতি দিয়েছিলেন হাসনা৷ সেই থেকে এ পর্যন্ত মোট ১৩০টি পিপিই গাউন সেলাই করেছে আফিয়া৷ আরো ৬০টি গাউন সেলাইয়ের কাজ চলছে৷ মুসলিম পরিবারের সন্তান আফিয়া রোজা রেখেও চালিয়ে যাচ্ছে পিপিই গাউন সেলাইয়ের কাজ৷ এসিবি/কেএম (রয়টার্স) করোনার কারণে বদলে যাওয়া বিশ্ব দুই মিটার দূরে থাকুন সোশ্যাল ডিসট্যান্স বজায় রাখতে এমনিতে এক মিটার দূরে দাঁড়ালেই হয়। কিন্তু আমস্টারডামে কাশম্যান অ্যান্ড ওয়াকফিল্ড নামের এক রিয়েল এস্টেট কোম্পানি অনেক বেশি সতর্ক।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.