ঝড়, শিলা বৃষ্টি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে দিনাজপুরে লিচুর ভালো ফলনের আশা করছেন বাগান মালিক ও কৃষকেরা। চলতি মাসের শেষে বাজারে আসবে লিচু। তবে করোনা পরিস্থিতির কারণে দেখা দিয়েছে শঙ্কা। এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্ত হলে বাগান মালিক ও কৃষকদের সরকার ঘোষিত প্রণোদনার আওতায় আনা হবে বলে আশ্বস্ত করেছে জেলার কৃষি বিভাগ। দিনাজপুরের বাগানগুলোতে এখন লিচুর দানা এসেছে। গাছে গাছে মাদ্রাজি,বোম্বাই, কাঠালি, চায়না, চায়না থ্রি, আর বেদানা লিচুতে ভরা। ভালো ফলন পেতে দিনরাত পরিচর্যায় ব্যস্ত বাগান মালিক ও কৃষকেরা। থোকায় থোকায় ঝুলে থাকা সবুজ রংয়ের লিচু যেন অপেক্ষয় আছে জ্যৈষ্ঠ মাসের। মে মাসের শেষে বা জুনের প্রথম সপ্তাহে লিচু পাকতে শুরু করবে। বাগান মালিকরা পোকা দমনে কীটনাশক, সেচসহ পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। করোনা পরিস্থিতির কারণে অনেকে বাগান বিক্রি হয়নি। লকডাউনের কারণে শ্রমিক সংকটও রয়েছে তাই কাঙ্ক্ষিত দাম নিয়ে দুঃচিন্তায় বাগান মালিকও কৃষকরা। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে বাজারে লিচু কেনাবেচায় সরকারের সহযোগিতাসহ প্রণোদনায় অর্ন্তভুক্তির আবেদন জানিয়েছেন বাগান মালিকরা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.