জাকাতের মহৎ উদ্দেশ্য সাধিত হবে যেভাবে

ডেইলি বাংলাদেশ প্রকাশিত: ১১ মে ২০২০, ২৩:১২

জাকাত আরবি শব্দ। মনে রাখতে হবে এটি দান নয়, গরীবের অধিকার। মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা এর উত্তম বিনিময় প্রদান করবেন। জাকাত ইসলামের পঞ্চ স্তম্ভের অন্যতম। অস্বীকার করার সুযোগ তো নেই-ই বরং শর্তহীনভাবে এটি ইসলামের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ইসলামের অপরিহার্য বিষয়গুলোর একটি হচ্ছে জাকাত। যারা সামর্থ্যবান, তাদের ওপর জাকাত আদায় করা নামাজ-রোজার মতই ফরজ। পবিত্র কোরআন কারিমে অসংখ্যবার ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা সালাত কায়েম কর এবং জাকাত প্রদান কর।’ জাকাত শব্দের অভিধানগত অর্থ পবিত্র হওয়া, পরিশুদ্ধ হওয়া, বৃদ্ধি পাওয়া ইত্যাদি। এটা এ কারণে যে, জাকাত প্রদানের মাধ্যমে সম্পদ পরিশুদ্ধ হয়। আল্লাহ তায়ালার অপার মেহেরবাণীতে প্রদানকারীর সম্পদ বৃদ্ধি পায়। যাদের ওপর জাকাত ফরজ : জাকাত সবার জন্য ফরজ নয়। কেবল ওই নেসাব (সাড়ে সাততোলা স্বর্ণ বা সাড়ে বায়ান্নতোলা রূপা অথবা তৎসমপরিমাণ অর্থ) পরিমাণ সম্পদের স্বাধীন ও প্রাপ্তবয়স্ক মালিকের ওপর জাকাত ফরজ, যার নেসাব পরিমাণ সম্পদ পূর্ণ এক বছর অতিবাহিত করেছে। এক্ষেত্রে বাসস্থান ও নিত্যপ্রয়োজনীয় যেসব সামগ্রী রয়েছে, তা নেসাবের অন্তর্ভূক্ত হবে না। জাকাত ফরজ হওয়ার কারণ : সম্পদশালী মাত্রই জাকাত প্রদান করতে হবে, কেননা তা মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা কর্তৃক আরোপিত একটি ফরজ কাজ। জাকাত প্রদান করা আল্লাহর আদেশ : মুসলমান মাত্রই আল্লাহর আদেশ পালণে বদ্ধপরিকর। অমান্য করার সুযোগ নেই। আর যারা অমান্য করে, তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে