নির্দিষ্ট সময়ের আগেই দেশবাসী পেয়েছে ৫৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ে (উড়াল সড়ক)। ঢাকার জুরাইন থেকে মাওয়া এবং শরীয়তপুরের পাচ্চর থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত এক্সপ্রেসওয়ে খুলে দেওয়া হয়েছে। এটি এশিয়ান হাইওয়ের করিডোর-১ এর অংশ এবং বাংলাদেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে। এই দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়ের ফরিদপুর ভাঙ্গায় ক্লাসিক ক্লোভার লিফ ইন্টারসেকশন নির্মিত হয়েছে। ক্লোভার লিফে যেমন চারটি পাতা সমানভাবে চারদিকে চলে গেছে, একইভাবে ভাঙ্গা ইন্টারসেকশনে চারটি রুট চারদিকে চলে গেছে। কোথাও ফ্লাইওভারের মতো কোথাও আবার ওভার পাসের মতো। ফলে এখানে একদিকে যেমন কমেছে সড়ক দুর্ঘটনা অন্যদিকে হারিয়ে গেছে যানজট। একই সঙ্গে সড়কের সৌন্দর্যও বেড়ে গেছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে জট লেগে থাকে। দ্রুত গতিতে পাস করতে গিয়ে এসব মোড়ের পাশে দুর্ঘটনা ঘটে সব সময়। সড়ক দুর্ঘটনা রোধ, জটলা রোধ ও সড়কের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য ৭৫২টি ইন্টারসেকশন নির্মাণ করবে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ সূত্র জানায়, সারাদেশের মহাসড়কে ইন্টারসেকশন নির্মাণ করার জন্য ৩ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নকশা করা হচ্ছে। সড়কের কোথায় বেশি জটলা হয় সেই বিষয়গুলো চিহ্নিত করে নকশা করা হচ্ছে। এমন মোট ৭৫২টি স্থান নির্বাচিত করা হয়েছে। করোনা সংকট কেটে গেলে ৭৫২টি ইন্টারসেকশন নির্মাণ করতে কি পরিমাণ ব্যয় হবে তা ঠিক করা হবে। সকল ইন্টারসেকশন বিদেশি আদলে দৃষ্টিনন্দন করে নির্মাণ করবে সরকার।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.