কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ব্যাংকারদের করোনা ঝুঁকি বাড়িয়েছে প্রণোদনা!

বাংলা নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৮ মে ২০২০, ০৪:৩৭

করোনা ভাইরাসের কারণে সরকার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সীমিত আকারে ব্যাংকিং চালু রাখার ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে ব্যাংকাররা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রীতিমত আলোচনার ঝড় তুলেছিলেন পরিবার, যাতায়াত ও দায়িত্ব পালনকালে নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে। এমনকি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে ব্যাংকারদের যাতায়াতের সময় প্রশাসনের লোকজন হয়রানি করছেন। ভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কায় সপ্তাহে দুদিন ব্যাংক খোলা, শুধু রেমিটেন্স গ্রহিতাদের সেবা প্রদানসহ বেশ কিছু দাবি তুলেছিলেন ব্যাংকাররা। ব্যাংকারদের এসব দাবি দাওয়ার আলোচনার মধ্যেই সরকার চিকিৎসকের দায়িত্ব পালনের প্রণোদনা ও বীমা সুবিধা দেওয়ার ঘোষণা দেন। তখন ব্যাংকারাও প্রধানমন্ত্রীর কাছে বীমা সুবিধা ও প্রণোদনা চাইলেন। এসব আলোচনার মধ্যেই চলতি বছরের ১৩ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংক সাধারণ ছুটিতে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের বিশেষ প্রণোদনা দেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে। ব্যাংকের সবধরণের কর্মকর্তা-কর্মচারী মাসে ১০ কর্মদিবস ব্যাংকে উপস্থিত হলে পাবেন একমাসের বেতনের সমপরিমান অর্থ। তার একদিন পর ব্যাংকারদের বীমা সুবিধা দেওয়ার প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, যে সকল ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারী ব্যাংকে গমণপূর্বক স্বশরীরে ব্যাংকিং কার্যক্রমে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দায়িত্ব পালন করেছেন বা করছেন তারা কোভিড-১৯ দ্বারা আক্রান্ত হলে পদমর্যাদা ভেদে ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা স্বাস্থ্য বীমা সুবিধা পাবেন। মারা গেলে অর্থের পরিমান ৫ গুন বৃদ্ধি করে অনুদান হিসেবে প্রদান করা হবে। সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, ব্যাংকারদের জন্য সরকারের এই প্রণোদনা ও বীমা সুবিধা ঘোষণা করার পর সরকারী-বেসরকারী ব্যাংকের শাখাগুলোতে ভিড় করতে শুরু করেছেন ব্যাংকাররা। সাধারণ ছুটি শুরু হওয়ার পর যেসব কর্মকর্তা অফিসে আসতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন তারাও আসতে শুরু করেছেন। অপ্রয়োজনীয় কর্মকর্তাদের অফিসে না আসার জন্য নির্দেশনা জারি করেছে কয়েকটি ব্যাংক। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীণ অগ্রণী ব্যাংক প্রণোদনা প্রদানে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার বিষয়ে শাখা ব্যবস্থাপকদের উদ্দেশ্যে নির্দেশনা জারি করেছে। এতে বলা হয়েছে, ৮ এপ্রিলের আগে যেসব  কর্মকর্তা-কর্মচারী শাখায় উপস্থিত হয়ে রোস্টার মোতাবেক দায়িত্ব পালন করছেন তারাই প্রণোদনা পাবেন। সীমিত আকারে কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত  হয়ে ব্যাংকিং সেবা প্রদানের নির্দেশনা উপেক্ষা করে অনেক কর্মকর্তা অপ্রয়োজনে শাখায় উপস্থিত হয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। ফলে উর্ধতন কর্তৃপক্ষ গভীর অসন্তোষ প্রকাশ করেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও