রমজানের সিয়াম সাধনা ফরজ ইবাদত। যুগে যুগে নবি-রাসুল ও তাদের উম্মতদের জন্য এ রোজা ফরজ ছিল। সব শেষ উম্মতে মুহাম্মাদির জন্য রমজান মাসজুড়ে রোজা পালন করা ফরজ। রোজা পালনে রয়েছে কিছু বিধি-নিষেধ। যার ব্যতিক্রম হলেই রোজা নষ্ট হয়ে যায়। অনেকেই জানে না- যে কাজে রোজা নষ্ট হয়। রোজা নষ্ট হওয়ার উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হলো- - সুবহে সাদিক থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত স্ত্রীর সঙ্গে মেলামেশা করলে কিংবা বীর্জপাত হলে রোজা ভেঙে যাবে। - ইচ্ছাকৃত পানাহার করলে অর্থাৎ কোনো কিছু খায় বা পান করে। - ইচ্ছাকৃত বমি করলে। - দিনের বেলায় হিজামা বা সিঙ্গা লাগানোর ফলে চায়ের কাপ পরিমাণ রক্ত বের হলে। - ধূমপান করলেও রোজা ভেঙে যাবে। - কেউ যদি হস্তমৈথুন করে, আর তাতে বীর্জপাত হলেও রোজা ভেঙে যাবে। রোজার শর্তই হলো- ‘সুবহে সাদিক থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উল্লেখিত বিষয়গুলো থেকে বিরত থাকা।‘ ইচ্ছা করে কেউ যদি এ কাজগুলো করে বসে তবে তার রোজা নষ্ট হয়ে যাবে। আর এ কাজে ওই ব্যক্তির জন্য রোজার কাজা ও কাফফারা দুটিই আদায় করতে হবে। এ ক্ষেত্রে কাফফারা হলো- প্রতিটি রোজার জন্য একটানা ৬০টি রোজা রাখতে হবে। এর মধ্যে কেউ রোজা ভেঙে ফেললে তাকে আবার ৬০টি রোজা রাখতে হবে। রোজা রাখতে সক্ষম না হলে ৬০ মিসকিনকে একবেলা খাবার খাওয়াবে। তবেই ইচ্ছাকৃত নষ্ট হওয়া রোজার কাফফারা আদায় হয়ে যাবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.