কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

করোনায় মৃতদেহ সৎকারে প্রস্তুত কওমি আলেমরা, অপেক্ষা অনুমোদনের

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ২৪ এপ্রিল ২০২০, ১৩:০১

ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বা সন্দেহভাজন মৃতদেহের দাফনসহ সৎকারকাজ করতে প্রস্তুতি নিয়েছেন কওমি মাদ্রাসার সহস্রাধিক আলেম। ইতোমধ্যে দুয়েকটি এলাকায় লাশ দাফনও করেছেন তারা। তবে সরকারি অনুমোদন না থাকায় কার্যক্রম আপাতত স্থগিত রেখেছেন উদ্যোক্তারা। বৃহস্পতিবার (২৩ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আলেমরা বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে আলাপকালে তাদের আগ্রহের কথা জানান। অন্য ধর্মের অনুসারীদের মরদেহের সৎকারের দায়িত্বও তারা পালন করতে আগ্রহী।আগ্রহী আলেমদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বা সন্দেহভাজন হিসেবে মৃত ব্যক্তিদের সৎকার কাজ অনিশ্চিত হতে পারে, এমন আশঙ্কাকে সামনে রেখেই কওমি মাদ্রাসায় শিক্ষিত আলেম ও শিক্ষার্থীরা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করতে চান।উদ্যোক্তা-আলেমরা বলছেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে যথাযথ অনুমোদন না থাকায় ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় আহ্বান আসলেও তারা সাড়া দিতে পারছেন না। তবে অনুমতি পেলেই মরদেহ সৎকারের কাজটি সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি নেওয়া আছে।করোনাভাইরাসের সংক্রমণের শুরু থেকেই অর্ধশতাধিক স্বেচ্ছাসেবী নিয়ে কাজ করছেন তাকওয়া ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মাদ্রাসা শিক্ষক মাওলানা গাজী ইয়াকুব। বৃহস্পতিবার বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের ক্ষেত্রে ধর্মীয় নিয়মে মারা যাওয়া লাশের দাফন-কাফন ও জানাজা সম্পন্ন করতে আমরা একটি টিম করেছি। আমরা ঢাকাতে ইতোমধ্যে চারটি টিম গঠন করেছি আলেমদের নেতৃত্বে। যারা দাফন-কাফন ও জানাজার কাজটি সম্পন্ন করবে।’মাওলানা ইয়াকুব জানান, নারায়ণগঞ্জ, ফরিদপুর, চাঁদপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় টিম গঠন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে নারায়ণগঞ্জেই ২৮টি লাশ দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।’গাজী ইয়াকুবের অভিযোগ, ‘গণমাধ্যমে আমরা বিভিন্ন সময় খবর পাচ্ছি, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বা সন্দেহভাজন হিসেবে যারা মারা যাচ্ছেন, তাদের লাশ দাফন করতে স্বজন কিংবা পরিচিতরা বিরূপ আচরণ করছেন। আমরা ভাইরাস সংক্রমণের শুরু থেকে ত্রাণ বিতরণ করেছি। পরিস্থিতি উপলব্ধি করে লাশ দাফন ও সৎকারের কাজটিও আমরা স্বেচ্ছাসেবায় করতে চাই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও