লাভ নয়, মূলধন নিয়েই দুশ্চিন্তায় পোল্ট্রি খামারিরা

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ১৮ এপ্রিল ২০২০, ১২:৩০

করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে চরম হতাশায় দিন কাটছেন রাজশাহীর পোল্ট্রি খামারিরা। লকডাউনে হোটেল ও রেস্তোরাঁ বন্ধ থাকায় কমেছে পোল্ট্রি ও ডিমের চাহিদা। এছাড়া পরিবহনে সমস্যার কারণে মুরগি ও ডিম পরিবহনে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। ফলে লাভ করা তো দূরের কথা মূলধন টেকানো নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন খামারিরা।রাজশাহী পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক জানান, ছোট-বড় সব মিলিয়ে রাজশাহী জেলায় দুই হাজার পোল্ট্রি খামার আছে। এর সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে প্রায় ১০ হাজার ও পরোক্ষভাবে দেড় হাজার মানুষ জড়িত আছে। ক্ষতির ব্যাপারে এনামুল বলেন,  ‘আগে ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা ২৫-৩০ টাকা বিক্রি হতো। বর্তমানে কমে তা ৫-৭ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আগে সাদা ডিম ৬ থেকে সাড়ে ৬ টাকা এবং লাল ডিম ৭ থেকে সাড়ে ৭ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কিন্তু করোনার কারণে খাবার  হোটেল-রোস্তোরাঁ বন্ধ ও বাজারে মানুষের আনাগোনা কমে যাওয়ায় বর্তমানে সাদা ডিম ৪ থেকে সাড়ে ৪ টাকা এবং লাল ডিম ৫ থেকে সাড়ে ৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, আগের মতোই উৎপাদন হচ্ছে। তবে এই পরিস্থিতিতে বাজারজাতকরণের সমস্যার কারণে সংরক্ষণের অভাবে মাংস ও ডিম খামারে পড়ে থাকে। এনামুল বলেন, সরকার যে প্রণোদনা দিয়েছে তা যেন সঠিকভাবে পোল্ট্রি খাতে দেওয়া হয়। সেইসঙ্গে এই দুর্যোগ মুহূর্তে পোল্ট্রির খাবার পরিবহন আওতামুক্ত হলেও রাস্তায় বিভিন্ন ঝামেলার মুখোমুখি হতে হয়। এ ব্যাপারে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মুহাম্মদ শরিফুল হক জানান, এই মুহূর্তে মাঠে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও