মালিক-শ্রমিক কল্যাণে তোলা হাজার কোটি টাকা চাঁদা করোনার দুর্দিনে কাজে আসছে না

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১২ এপ্রিল ২০২০, ১৩:৩৮

দেশের বাণিজ্যিক প্রতিটি যানবাহন থেকে মালিক-শ্রমিক সংগঠনের নামে ঘোষণা দিনে ৭০ টাকা চাঁদা আদায় করা হয়। দেশে সব মিলিয়ে বাণিজ্যিক যানবাহন আছে ৮ লাখের বেশি। সে হিসেবে বছরে দুই হাজার কোটি টাকার বেশি চাঁদা আদায় হয়। এর বাইরে অঘোষিত চাঁদার তো কোনো হিসেবই নেই। মালিক-শ্রমিকদের কল্যাণের কথা বলে এসব চাঁদা আদায় হলেও এখন করোনাভাইরাসের দুর্দিনে তাদের পাশে নেই কেউ।

শুধু শ্রমিক নন, সাধারণ পরিবহন মালিকেরাও আয় বঞ্চিত হয়ে কঠিন সময় পার করছেন। কারণ, তাদের ব্যাংকের বা গাড়ি সরবরাহকারী ডিলার কোম্পানিকে মাস শেষে কিস্তি পরিশোধ করতে হয়। সরকার বিভিন্ন খাতের জন্য প্রণোদনার কথা ঘোষণা করলেও পরিবহন খাতের জন্য আলাদা কিছু উল্লেখ করেনি। ফলে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে বেকার হয়ে যাওয়া শ্রমিকদের এখন ত্রাহি অবস্থা। সাধারণ মালিকেরাও আছেন বেকায়দায়।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) হিসাবে, দেশে নিবন্ধিত যানবাহন আছে প্রায় ৪৪ লাখ। পরিবহন খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসব যান চালনার সঙ্গে যুক্ত আছেন প্রায় ৭০ লাখ শ্রমিক। ২৬ মার্চ থেকে সারা দেশে পরিবহন চলাচল বন্ধ। পরিবহন খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, মোট পরিবহন ব্যবস্থার ২-৩ শতাংশ হয়তো চলাচল করছে। এর মধ্যে রয়েছে কিছু পণ্যবাহী যান, অল্প কিছু ব্যক্তিগত গাড়ি ও কিছু মোটরসাইকেল। পরিবহন মালিক সমিতিগুলো বলছে, নজিরবিহীন এই পরিবহন সংকটে দৈনিক ক্ষতি হচ্ছে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও