আজ বিশ্বব্যাপী এক আলোচনার বিষয় হচ্ছে নভেল করোনাভাইরাস। এটি অতি ক্ষুদ্র একটি অণুজীব। উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন অণুবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া এই অতি ক্ষুদ্র ভাইরাসকে দেখা অসম্ভব। এই অতি ক্ষুদ্র অণুজীবের কাছে বন্দি আজ পুরো বিশ্ব। নভেল করোনাভাইরাসের উৎপত্তি চীনের উহান প্রদেশে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নভেল করোনাভাইরাসকে মহামারী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে। ইতালি, যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশে অনেক মানুষ মৃত্যুবরণ করছে এবং আক্রান্তের সংখ্যাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ভাইরাসের মারাত্মক প্রভাব রয়েছে অর্থনীতিতে। বাংলাদেশে নভেল করোনাভাইরাস প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করেছে। বাংলাদেশে অনেক জিনিসই আমদানি করা হয় চীন থেকে। নভেল করোনাভাইরাস চীনে শনাক্ত হওয়ার পর চীনের সঙ্গে অন্যান্য দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য প্রায় বন্ধ হয়ে যায়, যার প্রভাব দেখা যায় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে। তাদের উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। বর্তমানে জনসমাগম এড়ানোর জন্য সরকার ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছে। জনগণকে জনসমাগম এড়ানোর পরামর্শ দেয়া হয়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মীদের বাসা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে কাজ করার জন্য বলেছে। কিন্তু আমাদের দেশের সব প্রতিষ্ঠানের জন্য তা সম্ভব নয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে নভেল করোনাভাইরাসের ফলে রফতানি বাণিজ্য হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো না পারছে রফতানি করতে, না পারছে দেশে জোগান দিতে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.