করোনা–আতঙ্কে এবার বাবার কবরের সামনে যাওয়া হয়নি
প্রথম আলো
প্রকাশিত: ৩০ মার্চ ২০২০, ২১:০১
গতকাল মিলুর মৃত্যুদিনটি কীভাবে কাটল শিল্পী পরিবারের? মিলুর বড় ছেলে প্রতীক হাসান জানালেন, প্রতিবছরই এতিমখানায় প্রায় ২০০ লোককে খাওয়ানো হয় তাঁদের পরিবারের পক্ষ থেকে। সেখানে পবিত্র কোরআন খতম দেওয়া হয়। এ বছর করোনা পরিস্থিতির কারণে এতিমখানায় যাওয়া তাঁদের পক্ষে সম্ভব হয়নি। বাড়িতেই বাবার জন্য দোয়া করেছেন দুই ভাই ও তাঁদের মা। প্রতিবার মীরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে বাবাকে দেখতে যান তাঁরা। এ বছর করোনার