করোনা রোগী তল্লাশির নামে কিশোরীকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ
জামালপুরে পুলিশ পরিচয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী তল্লাশির নামে ঘরে ঢুকে এক কিশোরীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করেছে পাঁচ যুবক। একইসঙ্গে ওই কিশোরীর বাবার গলায় ছুরি ধরে মাকে মারধর করে তারা। শনিবার গভীর রাতে সদর উপজেলার মেষ্টা ইউপির জালালের চররুহিলি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। রোববার সকালে ঝিনাই নদীর পাড়ের কাছে একটি ঝোপ থেকে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা। গুরুতর অবস্থায় ওইদিন দুপুরে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়। সোমবার তার ডাক্তারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। এ ঘটনায় ধর্ষক রাশেদুল ইসলাম পোষণ, মিজানসহ অজ্ঞাত তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন ভুক্তভোগীর বাবা। পরে মিজানকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, শনিবার গভীর রাতে পুলিশ পরিচয় দিয়ে দরজা খুলতে বলা হয়। তারা করোনাভাইরাসের রোগী খুঁজতে এসেছেন বলে জানান। বাড়িতে করোনা রোগী নেই বললেও তারা তল্লাশির নামে দরজা খোলান। তিনি বলেন, দরজা খুলেই পাঁচ-ছয়জনে যুবক দেখি। এর মধ্যে আবু বক্করের ছেলে পোষণ ও তার বন্ধু টগারচরের মিজানকে চিনতে পারি। তারা পানি খেতে চায়। আমার মেয়ে পানি এনে দিলে তার হাত ধরে টানাহেঁচড়া শুরু করে। বাঁধা দিলে আমার গলায় ধারালো ছুরি ধরে। স্ত্রী আটকাতে গেলে তাকেও মারধর করে তারা। মেয়েটিকে তারা তুলে নিয়ে যায়। ভুক্তভোগীর বাবা আরো বলেন, আমাদের চিৎকারে কেউ এগিয়ে আসেনি। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পাইনি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.