চামড়া পাতলা থাকলে অনেক সমস্যা। একটু কিছুতেই গায়ে ফোসকা পড়ে। মোটা হলে সুবিধা প্রচুর। হাজার প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও সুস্থির থাকা যায়, মেনে নেওয়া যায় লাখো অসংগতি। যেহেতু পাতলা চামড়ায় পড়া ফোসকার প্রতিকারে আমরা অক্ষম, তাই চামড়া মোটা করাতে মনোনিবেশ করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। অন্তত একটা অজুহাত তো পাওয়া যাবে! ডান হাত, বাম হাতের চেয়ে ঢের কার্যকর, কিন্তু অজুহাত। এই ‘হাত’ তুলনাহীন। হয়তো রাস্তায় কোনো ছিনতাই ঘটতে দেখলেন বা কাউকে অহেতুক হেনস্তা হতে দেখলেন, চামড়া মোটা থাকলে আপনি চাইলেই সেসব পরিস্থিতি অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় এড়িয়ে যেতে পারবেন। একটু দাঁড়িয়ে দেখে ‘চিকনে’ কেটে পড়তে পারবেন। কেউ এ নিয়ে উচ্চবাচ্য করলে, সরাসরি বলে দিতে পারবেন, ‘আমার চামড়া মোটা, গায়ে লাগবে না খোঁটা।’ এই প্রক্রিয়াতে আমরা নানা অপমান সয়ে যাওয়ার তরিকাও খুঁজতে পারি। অপমান নানা কিসিমের হয়। কিছু কিছু অপমান হয় সুইয়ের মতো। মনে ঢুকে পড়ে সহজেই। এরপর দিনকে দিন খুঁচিয়েই যায়। তাতে যাতনা প্রচণ্ড। ঠিক যেমনটা যশোরের মনিরামপুরে ঘটেছে। দুজন বয়স্ক ব্যক্তিকে কানে ধরানো হলো। তাঁদের দিকে ক্যামেরা তাক করা হলো। সেই ক্যামেরা চালু করলেন আবার ওই এলাকার তৎকালীন সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাইয়েমা হাসান।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.