করোনাভাইরাস শনাক্তে ও প্রতিরোধে বিশেষ ফ্লাইটে চীনের সহায়তা বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) বিকেল সোয়া ৪টার দিকে ঢাকায় এসে পৌঁছেছে।বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং এ সহায়তা নিতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন। তার সঙ্গে ছিলেন, বাংলাদেশে চীনা দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন এবং কাউন্সেলর ইয়ান হুয়ালং।বুধবার (১৮ মার্চ) ঢাকাস্থ চীনের দূতাবাস এক বিবৃতিতে এ ইস্যুতে দেশটি প্রেসিডেন্টের অঙ্গীকারের কথা বলে।সহায়তা হিসেবে চীনের কুনমিং থেকে দশ হাজার টেস্টিং কিট, দশ হাজার পারসোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট (পিপিই) ও এক হাজার ইনফ্রারেড থার্মোমিটারসহ মেডিকেল সরঞ্জামের দ্বিতীয় চালানটি এসেছে। এর আগে প্রথম দফায় চীন বাংলাদেশকে ২ হাজার কিট ও চিকিৎসা সামগ্রী দিয়েছিল।চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, আজ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। আমি খুবই খুশি এমন দিনে চীনের পক্ষ থেকে এগুলো দিতে পেরে। আমরা করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করছি। চায়না এ লড়াই জেতার পক্ষে। চীন সব সময় এমন সাহায্য করবে।
কিছুদিন আগেও বাংলাদেশ এমন সাহায্য করেছে। আজ প্রতিদানের সময়। এই সাহায্য শুরু এটি অব্যাহত থাকবে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক প্রফেসর আবুল কালাম আজাদ এ সহায়তা গ্রহণ করেন।
তিনি বলেন, ২৯ মার্চ আরও একটি সহায়তা চালান চীন থেকে আসবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.