বাচ্চাগো গেঞ্জি আর মেয়েগো পালাজু বানানের কাজ করতাম। সরকারের নির্দেশে হাট-বাজার বন্ধ করে দেওয়া হইছে। ম্যায়ারা সব চইল্যা গেছে। আমার কাছে কিছু কাপড় আছিল। তাই দিয়্যা মাস্ক বানাইতাছি। বাজারে মাস্কের যে দাম! আমি গ্রামের লোকজনরে খুব কম খরচে দিচ্ছি। কেউ পাইকারি নিলে তাঁরেও দিচ্ছি। কারখানা বন্ধ রাইখা স্বামী-স্ত্রী মিলা যে কাজ করতাছি, তাতে আমার লাভ অইতাছে, এলাকার লোকজনও সুবিধা পাইতাছে।'কথাগুলো বলছিলেন টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের আগছাওয়ালী গ্রামের মো. রফিক মিয়া। গাজীপুরের একটি পোশাক কারখানায় উৎপাদন ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করতেন। বছর দেড়েক আগে অবসরে যান। এরপর ১২টি মেশিন কিনে নিজের বাড়িতেই পোশাক কারখানা গড়ে তুলেন। করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সরকারি নির্দেশনায় তিনি তাঁর কারখানা বন্ধ রেখেছেন। এই অবসরে তিনি ও তাঁর স্ত্রী নাছরিন বেগম মাস্ক বানাচ্ছেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.