নভেল করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে চিকিৎসকদের জীবনের নিরাপত্তায় অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সুরক্ষার সরঞ্জাম (পিপিই)। তবে, দেশের ইতিহাসে এমন ভাইরাস সংক্রামণ মোকাবিলায় প্রয়োজন না হওয়ায় বিপুল পরিমাণ পিপিই সংরক্ষণ কোনো দেশেই ছিলো না। শিকার হয়ে তাৎক্ষণিকভাবেই বিদেশ থেকে পর্যাপ্ত পিপিই নিয়ে আসার প্রক্রিয়া শুরু করে সরকার। ‘করোনা আতঙ্কের’ এই উদ্ভুত পরিস্থিতিতে সাধারণ রোগীর চিকিৎসার ক্ষেত্রেও পিপিই ছাড়া চিকিৎসা না দেওয়ার অভিযোগ ওঠে বিভিন্ন এলাকায়। প্রান্তিক পর্যায়ে অধিকাংশ হাসপাতালে পিপিই না থাকায় সাধারণ জ্বর-সর্দি-কাশি রোগীর সামনেও আসছেন না চিকিৎসকেরা। আর এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন রোগীরা। বাংলার আবহমান কাল থেকেই প্রবাদ আছে, ‘ভাঙা কুলাটাও ছাই ফেলতে কাজে লাগে।’ সেই ‘মিথ’ করোনা চিকিৎসার ক্ষেত্রেও যেন বাস্তবে রূপ পেলো। পিপিই সঙ্কট জানতে পেরে দেশে ‘মুরগির বার্ড-ফ্লু’ সংক্রমণকালে আনা অব্যবহৃত পিপিই করোনা মোকাবিলায় হস্তান্তরের নির্দেশ দিয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালে বাংলাদেশে ব্রয়লার মুরগির ফার্মে বার্ড-ফ্লু ভাইরাস মহামারি আকার ধারণ করে, প্রাদুর্ভাব চলে ২০১০ সাল পর্যন্ত। সে সময় প্রাণী চিকিৎসকদের নিরাপত্তার লক্ষ্যে ইউএসআইডিসহ কয়েকটি বিদেশি সংস্থা উন্নতমানের পিপিই সরবরাহ করে। এমনকি, কিছু পিপিই সরকার কেনেও। তবে, গত ১০ বছর ধরে প্রাণিসম্পদে এ ধরনের কোনো সংক্রামণ না হওয়ায় ওইসব পিপিই অব্যবহৃত অবস্থায় পড়েছিল।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.