বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে গোটা মানবজাতি যেন স্বব্ধ হয়ে আছে। সবকিছুতেই পড়ছে এর প্রভাব। আতঙ্কে কাটছে সাধারণ মানুষের জীবন। প্রতিদিনকার জীবনেও এসেছে বিরাট পরিবর্তন। তেমনই পরিবর্তন এসেছে কার্লি বয়েড নামে এক যুবতীর জীবনেও। চলতি সপ্তাহে বাগদান সেরেছেন তিনি। তারপরই তার মনে হয়েছে নিজের দাদার সঙ্গে এই আনন্দের খবর ভাগ করে নেবেন তিনি। কার্লির দাদা ৮৭ বছরের শেলটন মাহালা প্রিমিয়ার লিভিং অ্যান্ড রিহ্যাব সেন্টারে থাকেন। নর্থ ক্যারোলিনার এই রিহ্যাব সেন্টারে কারো ঢোকা নিষেধ। কিন্তু নাতনির মন মানছিল না। তিনি চলে গিয়েছিলেন সেখানে। তার কথায়, আমি খুব চাইছিলাম দাদাকে বাগদানের খবরটা দিতে। কারণ তার স্মৃতিলোপের রোগ রয়েছে। তার কাছে কোনো ফোন নেই, যোগাযোগের কোনো উপায় নেই। ২১ বছরে তরুণী ওই রিহ্যাবে গিয়ে বিশেষ অনুমতি নেন। দাদার ঘরের কাচের দেয়ালের বাইরে দাঁড়িয়ে আঙুলের আংটি দেখিয়েছেন তিনি। কাচের বাইরে নিজের নাতনিকে দেখে এগিয়ে যান বৃদ্ধ। হাতে হাত রাখেন নাতনির। কিন্তু মাঝে স্বচ্ছ কাচের দেয়াল ছিল বিভাজিকা হয়ে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.