কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভাইরাল হওয়ার কার্যকারণ ও বিপদের মাত্রা

প্রথম আলো মোস্তফা তানিম প্রকাশিত: ১১ মার্চ ২০২০, ১১:৩১

হ্যান্ড স্যানিটাইজার, সেটার অভাবে সাবান দিয়ে ঘন ঘন হাত ধোয়ার পরামর্শের বাইরেও বিভিন্ন কথা শোনা যাচ্ছে। ‘রসুনের দুই কোয়া খেলে করোনা হবে না’, ‘মুসলমানদের কি করোনা হয় না’, অথবা ‘গোমূত্র সেবনে করোনা দূর হয়’, এসবের কথাও বলছি না। এসব পুরোনো গুজব। যে গুজবের ভেতরে ঢুকেছে, তাকে কোনোভাবে সেই গুজব থেকে বের করে আনলেও সে খুব সম্ভব আরেক গুজবে ঢুকবে। বাস্তব সত্য থেকে গুজবে উত্তেজনা বেশি। গুজব নিজের পক্ষে একটি ‘বয়ান’ তৈরি করে নিজেকে মিথ্যা সান্ত্বনা বা বাহবা দেয়। যেমন আফ্রিকায় গুজব উঠেছে, আফ্রিকানদের করোনাভাইরাস হয় না। এমন সব গুজব মোকাবিলায় তাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হিমশিম খাচ্ছে। তবে সেসব গুজব নিয়ে কথা নয়। ভালো জানাশোনা আছে, এমন মানুষের কাছ থেকেই বিভিন্ন কথা শোনা যাচ্ছে। যেমন এক গ্রুপের মতে, করোনাভাইরাস তেমন কিছুই না। মিডিয়া এটাকে নিজেদের স্বার্থে বড় করে বানিয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। এটাতে মোটে চার হাজার মানুষ মারা গেছে, তাও বয়স্ক অথবা ভীষণ অসুস্থ যারা, তারা। সাধারণ ইনফ্লুয়েঞ্জায় প্রতিবছর মারা যায় আড়াই থেকে পাঁচ লাখ মানুষ। তাহলে? এত মাতামাতি কেন? এ তো সর্দিজ্বর ছাড়া কিছু নয়! শিশুদের নাকি হয় না। তাহলে সবকিছু বন্ধ করে দেওয়া কেন? একটি বহুল প্রচলিত গল্প আছে। সেটা নিজের ভাষায় বলছি। একজন রাজভিক্ষুক বলল, মহারাজ, সোনার মোহর বা হিরে-জহরতের ছিটেফোঁটা না দিয়ে আজ আমাকে একটি টাকা দিন। কাল দুই টাকা, তারপরের দিন চার টাকা, এভাবে প্রতিদিন আগের দিনের দ্বিগুণ করে দিন মহারাজ। মাত্র একটি মাস এভাবে দিলেই আমি খুশি। এ আর এমনকি? দয়ালু রাজা ভিক্ষুকের এই অদ্ভুত আবদারে রাজি হলেন। এক টাকা থেকে শুরু করে এভাবে দ্বিগুণ করতে করতে যখন ২৬/২৭ দিনের কাছাকাছি এল, তখন রাজার খাজাঞ্চির কপাল বেয়ে দরদর করে ঘাম ঝরছে। একি মহামারি কাণ্ড? প্রথমে দু-চার টাকা, সেটা বেড়ে হলো দু-চার শ টাকা, তারও পরে নাহয় কয়েক হাজারই হলো! কিন্তু এখন যে এটা লাফ দিয়ে কোটিতে পৌঁছেছে?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও