You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তাঁত শিল্পে নারীর মজুরিতে বৈষম্য, মালিকরা বলছেন বাজার মন্দা

একটি শাড়ি বা লুঙ্গি তৈরির মোট নয় ধাপের ছয়টিতে মূল ভূমিকা রাখেন নারী শ্রমিকরা। সিরাজগঞ্জের তাঁত শিল্পের কাজে জড়িত সেই নারী শ্রমিকরাই শিকার হচ্ছেন মজুরি বৈষম্যের। আর এমনটি সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা নয়, চলে আসছে যুগের পর যুগ ধরে। এই নারীরা পুরুষের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কাজ করলেও মজুরি পাচ্ছেন তাদের তিন থেকে চার ভাগের এক ভাগ। মহাজনদের কাজে আর্জি জানিয়েও হয়নি কোনো ফল। কথা হয় এনায়েতপুর থানার গোপিনাথপুর গ্রামের শ্রীমতি আপুচি বালার (৪৬) সঙ্গে। জানালেন, স্বামী গত হবার পর আট বছর হলো সংসারের হাল ধরেছেন। করছেন তাঁত শ্রমিকের কাজ। ভোর থেকে গভীর রাত অবদি চালিয়ে যাচ্ছেন চড়কার হাতল। চড়কায় এক পাশে সুতা কেটে নাটাই ও ববিনে তোলেন। এভাবে এক ডবল সুতা কাটতে তাকে অন্তত ২/৩ দিন অপরিসীম পরিশ্রম করতে হয়। এজন্য ডবল প্রতি তাকে মহাজন মজুরি দিয়ে থাকেন মাত্র দুইশ থেকে ২৭০ টাকা। এর মধ্যে সুতার মাড় তৈরিতে অন্তত ৮০ টাকা তাকে খরচ করতে হয়। সব মিলিয়ে তার মজুরি গিয়ে দাঁড়ায় দিনে ৭০ টাকা। তিনি আরও জানান, অথচ একইভাবে পুরুষ শ্রমিক শাড়ি-লুঙ্গি বুনলে দিন তিনশ থেকে ছয়শ টাকা মজুরি পান। মহাজনরা স্পষ্ট জানিয়েছেন মজুরি বাড়াবেন না। একই কথা জানালেন বৃদ্ধা তাঁত শ্রমিক মিনতি বালা (৭০) এবং মরিয়ম খাতুন (৬২)। তারা জানান, পরিবারের অভাবের কারণে ৭/৮ বছর বয়স থেকে সুতা কাটার কাজ করছি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন