বগুড়ায় যমুনার চরাঞ্চলে মানুষের একমাত্র বাহন ঘোড়ার গাড়ি। প্রাকৃতিকভাবেই চরাঞ্চলে মানুষগুলো ভীষণ অসহায়। প্রাকৃতিক সৃষ্টির বিশাল জলরাশি যমুনার মাঝে তাদের বেঁচে থাকা। ফলে তাদের জীবিকা নির্বাহের পথটাও তুলনামূলকভাবে অসীম নয়। বৃহস্পতিবার (৫ মার্চ) বগুড়ার সারিয়াকান্দির চরাঞ্চল ঘুরে দেখা যায়, যমুনায় প্রাকৃতিক সৃষ্টি বিশাল জলরাশি ও বালুচরে এ মানুষগুলোর জীবন সংগ্রাম। ফলে তাদের জীবিকা নির্বাহের পথটাও সীমিত। তাই বলে বেঁচে থাকার লড়াইটা বন্ধ রাখলে তো আর চলবে না। বাঁচার জন্য লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। ঘোড়ার গাড়িতেই চলছে সেই লড়াই। বগুড়ার সারয়াকান্দি, সোনাতলা ও ধুনট উপজেলার বিভিন্ন চরাঞ্চলের মধ্য দিয়ে শুষ্ক মৌসুমে নানা ধরনের নিত্য ব্যবহার্য মালামাল বহনে ঘোড়ার গাড়ি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আর চরাঞ্চলের অনেক মানুষ ঘোড়ার গাড়ির আয় দিয়েই জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। চরাঞ্চলের এ মানুষগুলো বছরের বার মাসকে বিভক্ত করে চলতে শিখেছে। কখনো নৌকায় ভেসে, হেঁটে, আবার কখনো প্রয়োজনের তাগিদে ঘোড়ার গাড়িতে প্রতিদিন বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত ও মালামাল বহন করে থাকেন চরাঞ্চলের বিপুল সংখ্যক মানুষ। ব্যবসা ও বসতবাড়িসহ নানা ধরনের কাজে নৌকায় করে পণ্য আনা-নেওয়ার কাজও করেন তারা। খেয়াঘাটে যেতে বা নৌকা থেকে নেমে পণ্য বহন ও চরের ভেতরে যাতায়াতে ঘোড়ার গাড়ি ব্যবহার করেন চরের বাসিন্দারা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.