শিশুরা কি রেসের ঘোড়া?
শিক্ষাবিদ ও পাবলিক পরীক্ষার কাজে সংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যক্তি বলছেন, এর ফলে শিক্ষার্থীদের ওপর আরও চাপ এবং কোচিং ও প্রাইভেটের ওপর নির্ভরতাও বাড়বে। আবার কোনো কোনো শিক্ষাবিদ মনে করেন, ওপরের দিকে নম্বরের স্তর একাধিক হওয়াই ভালো। যারা খুব ভালো শিক্ষার্থী, তারাই সেটা অর্জন করবে।খবরটা পড়ে আমি শিউরে উঠেছি। বুকটা ধকধকিয়ে কাঁপছে। প্রথম আলোর খবরে বলা হচ্ছে, ‘পাবলিক পরীক্ষায় ফলের সর্বোচ্চ সূচক ‘এ’ প্লাস পেতে হলে একজন শিক্ষার্থীকে ৯০ থেকে ১০০-এর মধ্যে নম্বর পেতে হবে। এর মাধ্যমে ‘এ’ প্লাস পাওয়া বা সর্বোচ্চ গ্রেড পয়েন্ট অ্যাভারেজ (জিপিএ) অর্জন করা কঠিন হবে বলে শিক্ষকদের অনেকেই মনে করছেন।…চলতি বছরের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা থেকেই পাবলিক পরীক্ষার ফল নতুন গ্রেডে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরপর আগামী বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা থেকেও নতুন গ্রেডে ফল প্রকাশ করা হবে। এতে ফলের সর্বোচ্চ সূচক হবে জিপিএ-৪, যা বর্তমানে জিপিএ-৫। নতুন গ্রেডে নম্বরের শ্রেণিব্যাপ্তি হবে আটটি, বর্তমানে আছে সাতটি। জিপিএ ৫-এর স্কেল কমিয়ে করা হচ্ছে চার।
- ট্যাগ:
- মতামত
- শিক্ষার্থী
- শিশু
- পাবলিক পরীক্ষা
- যশোর