গ্রামে গ্রামে শিশুমনে আপন শহীদ মিনার

প্রথম আলো কুর্‌রাতুল-আইন-তাহ্‌মিনা প্রকাশিত: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ০৮:০৬

ঢাকায় শিল্পকলা একাডেমির চত্বরে তখন মাইকে তারস্বরে গান বাজছে। চলছে ত্রয়োদশ জাতীয় পিঠা উৎসব। জাতীয় চিত্রশালায় ঢোকার মুখে কংক্রিটের রাস্তায় দিন শেষে ঝুড়ি-কোদাল সামনে রেখে বিশ্রাম করছেন খেটে-খাওয়া কয়েকজন মানুষ। তাঁদের পাশে বড়সড় সাদা সাইনবোর্ড জানান দিচ্ছে তিন নম্বর চিত্রশালায় চলা একটি প্রদর্শনীর কথা। হলদে ওড়নায় মাথা-মুখ মুড়ে উবু হয়ে বসা ছোট একটি মেয়ের গেরুয়া মাটিতে আঙুল দিয়ে শহীদ মিনার আঁকার ছবিটায় চোখ আটকে যায়। ছবিটার নিচে লাল অক্ষরে লেখা, বাংলার আপন সৌধ—শিশুদের বানানো শহীদ মিনার নিয়ে শিল্পী খুরশিদ আলম আলোকের ছবির প্রদর্শনী। শেষবেলায় তিন নম্বর গ্যালারিতে ঢুকে বোবা নীরবতা আর ভুতুড়ে হলুদ আলোয় মনটা একটু দমে যায়। তারপর সাদা দেয়ালে সারি সারি টাঙানো আলোকচিত্রগুলোর কাছে গেলে অনেক অনেক না-জানা গল্পের না-শোনা কথা মনকে উৎসুক করে তোলে। খড়ের ঘর বা টিনের ঘরের আঙিনায়, ঘরগুলোর আনাচকানাচে, খোঁটায় বাঁধা খড়খেকো গরুটির পেছনে মাটির ঢিবিতে, ভিটা-লাগোয়া জঙলায়, কখনো নদীর পাড়ে গাছের নিচে, বাঁশবনের ছায়ায়, কখনোবা অনাবাদি পড়ে থাকা খেতে অথবা ফসলি জমির ধারে অনন্য একেকটি শহীদ মিনার দেখি। বাঁশের অথবা কলাগাছের কাঠামোয় খবরের কাগজ, নির্বাচনী পোস্টার অথবা রঙিন কাগজ সেঁটে মিনার তৈরি হয়েছে। কখনো কাঠামোটি মাটি দিয়ে গাঁথা ইটের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও