কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ঢাকার বায়ু সহনীয় মাত্রার চেয়ে ৫ গুণ বেশি দূষিত

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ১১:৪৫

ইটভাটা ছাড়াও গাড়ি ও কারখানার ধোঁয়া এবং সীমান্ত পেরিয়ে আসা দূষিত বায়ু শহরের বাতাসকে বিষিয়ে তুলছে ঢাকা শহরের বাতাসে দূষিত বস্তুকণার পরিমাণ সহনীয় মাত্রার চেয়ে প্রায় ৫ গুণ বেশি। এই শহরের মধ্যে আবার এলাকাভেদে দূষণের রকমফের আছে। অর্থাৎ কোথাও দূষণ অনেক বেশি, কোথাও কম। চার বছর ধরে সবচেয়ে দূষিত এলাকা হিসেবে ফার্মগেটকে হটিয়ে ওই স্থান দখল করে নিয়েছে পুরান ঢাকার লালবাগ এলাকা। আর ফার্মগেট নেমে এসেছে দ্বিতীয় স্থানে। এরপরেই যথাক্রমে দূষণের শীর্ষ সারিতে রয়েছে পুরান ঢাকার ইংলিশ রোড, সেগুনবাগিচা, ধানমন্ডির শংকর, নয়াপল্টন ও হাজারীবাগ এলাকা। স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) পর্যবেক্ষণে এসব তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটি গত নভেম্বর ও ডিসেম্বরের বিভিন্ন সময়ে রাজধানীর ৭০টি স্থানের বায়ু চারবার পর্যবেক্ষণ করে এ তথ্য পেয়েছে। পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে শব্দ ও বায়ুদূষণ পর্যবেক্ষণের জন্য ওই ৭০টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। ওই একই স্থানে এয়ার ভিজ্যুয়ালসহ মোট চারটি সংস্থার বায়ুদূষণ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র দিয়ে বায়ুর ওই মান মাপা হয়েছে। মূলত বাতাসে অতি সূক্ষ্ম বস্তুকণা পিএম-১, পিএম-২.৫ ও পিএম-১০–এর পরিমাণ পরিমাপ করে বায়ুর মান নির্ধারণ করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারণ করা মানমাত্রা ধরে দূষণের এই হিসাব করা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ক্যাপস-এর পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান মজুমদার প্রথম আলোকে বলেন, ‘এত দিন আমরা মনে করতাম, ইটভাটা হচ্ছে ঢাকার বায়ুদূষণের ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ উৎস। কিন্তু বায়ুদূষণকারী উপাদানগুলো বিশ্লেষণ করে এখন মনে হচ্ছে, রাজধানীতে বিপুল পরিমাণে মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি থেকে বের হওয়া কালো ধোঁয়া, শিল্পকারখানার ধোঁয়া ও সীমান্ত পেরিয়ে আসা দূষিত বায়ু ঢাকা শহরের বাতাসকে বিষিয়ে তুলছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও