জার্মানিতে ভালো আছে শরণার্থীরা

ডয়েচ ভেল (জার্মানী) প্রকাশিত: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ১৯:০৩

জার্মানির ফেডারেল অফিস ফর মাইগ্রেশন অ্যান্ড রিফিউজি (বিএএমএফ) এই জরিপ চালায়৷ মঙ্গলবার প্রকাশিত জরিপের ফলাফলে দেখা গেছে, প্রায় তিন-চতুর্থাংশ শরণার্থী জার্মানিতে স্বস্তিতে আছেন৷ তাদের এ স্বস্তির পেছনে যে কারণগুলো মূল ভূমিকা রেখেছে সেগুলো হলো: তাদের পারিবার ও স্বাস্থ্যের অবস্থা, আবাসস্থল ও বাড়ি, চাকরি এবং জার্মানদের সঙ্গে তাদের সামাজিক সহাবস্থান৷ ‘‘সর্বোপরি শরণার্থীরা ইতিবাচকভাবে জার্মানির মূল স্রোতের সঙ্গে মিশে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন'', বলে মনে করেন জরিপ প্রকল্পের ব্যবস্থাপক নিনা রোটার৷ তিনি বলেন, ‘‘জার্মানিতে তারা অবাঞ্ছিত নন, এই অনুভূতি এখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে৷'' ভাষা শিক্ষার গুরুত্ব: ইন্সটিটিউট ফর এমপ্লয়মেন্ট রিসার্চ (আইএবি)-র সহযোগিতায় এই জরিপে ২০১৩ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে জার্মানিতে এসেছেন এমন প্রায় আট হাজার শরণার্থীর সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে৷ নাগরিকত্ব এবং রাষ্ট্রহীন মানুষের ঠিকানা বাংলাদেশ/মিয়ানমার ১৯৮২ সালে বৌদ্ধ প্রধান মিয়ানমারে নাগরিকত্ব নিয়ে একটি আইন পাশ হয়৷ আর তাতেই নাগরিকত্ব হারায় মুসলিম প্রধান রোহিঙ্গারা৷ জাতিগত সহিংসতার শিকার হয়ে অনেক রোহিঙ্গা বাস্তুচ্যুত হন৷ রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের শিকার রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয় মানবিক বাংলাদেশ৷ জনসংখ্যার চাপে থাকা ছোট্ট দেশটিতে প্রায় দশ লাখ রোহিঙ্গা বসবাস করছে৷ নাগরিকত্ব এবং রাষ্ট্রহীন মানুষের ঠিকানা আইভরি কোস্ট ছয় লাখ ৯২ হাজার ঠিকানা বিহীন মানুষকে ঠাঁই দিয়েছে আইভরি কোস্ট৷ বুরকিনা ফাসো, মালি, ঘানা থেকে এই লোকগুলো এসছে আইভরি কোস্টে৷ দেশটির কফি এবং তুলা চাষের সঙ্গে জড়িয়ে কোনোরকম দিন যাপন করছে নাগরিক সুবিধা বঞ্চিত এসব মানুষ৷ দেশটির মোট জনসংখ্যার এক চতুর্থাংশ বিদেশি নাগরিক৷

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও