কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আদার ঝাঁঝ কমলেও রসুন দৌড়াচ্ছে

বাংলা নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ০৮:৪৬

চীনে করোনা ভাইরাসের প্রভাবে বাংলাদেশে অস্থিতিশীল হয়ে পড়ছে ভোগ্যপণ্যের দাম। বিশেষ করে আদা ও রসুনসহ চীন থেকে আমদানি করা বিভিন্ন পণ্যের দাম চড়ার দিকে। কারণ বাংলাদেশের আদা-রসুনের ৭৫ শতাংশ আসে চীন থেকে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত ২৫ দিনে রসুনের দাম ৫০ থেকে ৬০ টাকা বেড়েছে। তবে ভারতের কেরালার আদা আসায় কেজিতে দাম কমেছে ২০ টাকা। কিন্তু বর্তমানে চীন থেকে নতুন কোনো শিপমেন্ট না দেওয়ায় পুরনো পণ্য আসছে। যার সরবরাহ আগামী ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। তখন নতুন করে রসুনের দাম আরো বাড়তে পারে। শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর শ্যামবাজারের পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে এবং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এমনটাই জানা গেছে। জানা যায়, চীন থেকে আমদানি করা রসুনের দাম কেজিতে ৫০-৬০ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে প্রতিকেজি রসুন বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০টাকা, যা গতমাসেও ছিল ১৪০ টাকা। প্রতিকেজি দেশীয় পুরনো রসুন বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২১০ টাকায়, গত সপ্তাহে যা ছিল ১৭০ টাকা। বাজারে আগাম আসা দেশীয় নতুন রসুনের কেজি ১৪০ টাকা। গত বছর এই সময় যা ৫০ টাকার নিচে। এ বছর বাজারে চীনা রসুনের সংকট থাকায় নতুন দেশীয় রসুনের দামও অনেক বাড়তি বলে জানান ব্যবসায়ীরা। অন্যদিকে পাইকারি বাজারে চায়না আদার দাম ২০ থেকে ২৫ টাকা কমে ১০০ থেকে ১০৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কেরালার আমদানি করা আদা পাইকারিতে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। তবে পাইকারিতে দাম কমলেও খুচরা বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। খুচরা বাজারে চায়না আদার দাম কেজিতে বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা কেজি, যা গতমাসে ছিল ১২০ টাকা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও