শীতের ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়ায় সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হতে পারেন যেকোনো বয়সী মানুষ। বিশেষ করে শিশু, বৃদ্ধ এবং যাদের হাঁপানির ইতিহাস থাকে তারা বেশি ভুগে থাকেন এ শীতে। বাতাসে আর্দ্রতা কমে শুষ্কতা বেড়ে যাওয়ায় ধুলাবালিসহ অন্যান্য অ্যালার্জেন পরিবেশে বেড়ে যায়। এছাড়া শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে বলে এই সর্দি-কাশি পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত পরিষ্কার থাকা, নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, ঘরের বাইরে গেলে মাস্ক পরিধান করা, নিয়মিত আদা, কালোজিরা ও মধু সেবন ইত্যাদি অভ্যাসগুলো বজায় রাখলে সর্দি-কাশি থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব। তবে সর্দি কিংবা কাশি যদি সাত দিনের মধ্যে ভালো না হয় বা সর্দি-কাশির সঙ্গে জ্বর, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি লক্ষণসমূহ থেকে থাকে সেসব ক্ষেত্রে চিকিত্সকের পরামর্শ মতো অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করতে হতে পারে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.