দেশ-বিদেশের বিত্তবান বনাম আমাদের প্রশান্ত
পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে ব্যক্তিমালিকানার অনুমোদন ও সুযোগ রয়েছে। যে কোনো ব্যক্তি তার উদ্ভাবনী শক্তি, কর্মদক্ষতা ও সৃষ্টিশীলতার ওপর ভর করে অর্থবিত্তের মালিক হতে পারেন। বিত্তবান হওয়ার স্বল্প ও দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রের সহযোগিতা থাকে; তবে চূড়ান্ত অর্থে ব্যক্তি ও তার ওয়ারিশদের মধ্যেই ভোগাধিকার সীমাবদ্ধ থাকে। অনেকেই প্রশ্ন তুলতে পারেন এই বলে যে, বিত্তবৈভবের মালিকানা সৃষ্টিতে লাখো মানুষের শোষণের বিষয়টি আলোচনার দাবি রাখে। আমি এর সঙ্গে ষোলো আনা একমত।