‘ছেঁড়া জামা, শরীরে আঘাত নিয়ে ভয়ে-আতঙ্কে ছুটেছি। পাগলের মতো এদিক ওদিক আশ্রয় খুঁজেছি।’ এভাবেই রোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছেন ধর্ষণের শিকার ছাত্রীরা। তারা বলেন, ৫-৬ জন যুবক এসে আমাদের দুই ছেলে বন্ধু ও অটোচালককে মারধর করে। পরে আমাদের মোবাইলসহ সব নিয়ে যায়। এরপর ওই আমাদের বেঁধে ফেলে। আমরা ধস্তাধস্তি শুরু করলে মারধর করে। কিছুক্ষণ পর একটু দূরে নিয়ে গিয়ে আমাদের ধর্ষণ করে। কুশারিয়া বাসস্ট্যান্ডের অটোচালক মজনু মিয়া ডেইলি বাংলাদেশকে বলেন, রোববার রাতে রক্তাক্ত অবস্থায় ছাত্রছাত্রীদের অটোরিকশায় তুলে বাসস্ট্যান্ডে নিয়ে যাই। মেয়েগুলো ভয়ে কাঁপছিল। কুশারিয়া গ্রামের যুবক হৃদয় বলেন, ছেলেমেয়েদের বাড়ি ফেরার রাস্তা পাহাড়ের ভেতর দিয়ে। ওদের বাড়ি পৌঁছে দিতে চাইলে ওরা বলে ‘আবার আমাদের পাহাড়ে নিয়ে যাবেন! আমরা আর পাহাড়ের দিকে যাবো না’।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.