‘আমার শাশুড়ি এক সাগাইরটে (আত্মীয়র কাছে) ১০ হাজার টাকা ধার নিছলো। পরিশোধ না করলে মানসম্মান থাকে না। সেই জন্যে পাশের বাড়ির এক সুদারুর কাছ থাকি সুদের পর টাকা নিছলো শাশুড়ি। ১০ হাজার টাকা সুদারুর কাছ থাকি নেওয়ার পর এক বছরে গরু বেচে ৫০ হাজার টাকা শোধ করছে। মাসে হাজারপ্রতি তিন শ টাকা সুদ দেওয়া নাগচে।’ কয়েক দিন আগে রংপুরের পার্ক মোড় এলাকায় ছোট্ট এক দোকানে রহমত আলী নামের এক ব্যক্তি এ কাহিনি শোনাচ্ছিলেন। যারা সুদের বা দাদন ব্যবসা করে, তাদের রংপুরের স্থানীয় ভাষায় ‘সুদারু’ বলে। এই সুদের ব্যবসা যে কত ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে, তা সমাজের ওপরের খোলস দেখে বোঝার উপায় নেই। অগত্যা সুদারুর খপ্পরেবিত্তহীন, নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত শ্রেণির অনেকেই উচ্চ হারে সুদের বিনিময়ে সুদারুদের কাছ থেকে ঋণ নিচ্ছে। কিছুদিন আগে এক রিকশাচালকের সঙ্গে কথা হচ্ছিল সুদারুদের প্রসঙ্গে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.