‘উড়ে’ আসছে ইয়াবা
বিমানবন্দরে নিরাপত্তায় জড়িত সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, বিমানবন্দরে ইয়াবা কারবারিদের ঠেকানো একটা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ, তারা ইয়াবা বহন করছে পাকস্থলীতে করে। সহজে এদের শনাক্ত করা যাচ্ছে না। যাদের ধরা হয়েছে তাদের সিংগভাগই ধরা পড়েছে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে। আর সন্দেভাজনের আটকের পর তাদের এক্সরে মেশিনে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হয়। বিমানবন্দরে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক কর্মকর্তা বলছেন, বিমানবন্দরে স্ক্যানার দিয়ে সহজেই ধরা পড়ে স্বর্ণ। কিন্তু মাদক ধরার ক্ষেত্রে স্ক্যানার কাজে আসছে না। কারণ ইয়াবা বা অন্য মাদক মেটাল জাতীয় পদার্থ নয়। ইয়াবা ধরার ক্ষেত্রে এক্সরে কার্যকরী। বিমানবন্দর সূত্র জানায়, ইয়াবা কারবারিদের রুখতে (শনাক্তে) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কর্মরত কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বন্দরের ভেতরে শিগগিরই এক্সরে মেশিন স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মেশিনটি স্থাপন করা হলে ইয়াবাসহ অন্যান্য মাদক শনাক্তকরণ সহজ হবে। এরই মধ্যে বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। তারা সম্মতিও দিয়েছেন।