প্রিয়াঙ্কা রেড্ডি নামের এক পশুচিকিৎসককে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা এখন ভারতের সব থেকে আলোচিত ইস্যু। পুরো দেশ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এ ঘটনার পর। দ্রুততার সঙ্গে সন্দেহভাজনদের গ্রেপ্তারও করে পুলিশ। কিন্তু এরপর কথিত এক বন্দুকযুদ্ধে পুলিশের গুলিতে নিহত হয় ৪ সন্দেহভাজনের সবাই। তবে একে সাজানো নাটক হিসেবে দাবি করছে ভারতের মানবাধিকার সংস্থাগুলো। এরইমধ্যে দেশটির জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ঘোষণা দিয়েছে, পুলিশের হাতে সন্দেহভাজনদের নিহত হওয়ার ওই ঘটনা খতিয়ে দেখবে তারা। ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশ সদস্যরা জানিয়েছেন, তারা সন্দেহভাজনদের গুলি করে হত্যা করেছে। এর আগে ওই সন্দেহভাজনদের এক সপ্তাহ কারাগারে রাখা হয়েছিলো। ঘটনার দিন তাদেরকে নিয়ে প্রিয়াঙ্গা রেড্ডিকে ধর্ষণ করা সেই স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। এসময় তারা পুলিশের কাছ থেকে পিস্তল কেড়ে নিতে চাইলে পুলিশ তাদেরকে গুলি করতে বাধ্য হয়। তবে পুলিশের এই ভাষ্যকে গ্রহণযোগ্য হিসেবে মানতে নারাজ অনেকেই। বলা হচ্ছে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডকে বৈধ করতেই এই গল্প পাতানো হয় সব সময়। সন্দেহভাজন ধর্ষকদের মৃত্যুতে ভারতজুড়ে উৎসবও হয়। রাজনীতিবিদরা, তারকারা ও স্বনামধন্য ক্রীড়াবিদরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পুলিশকে ধন্যবাদও জানায়। তবে সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী একে ঠাণ্ডা মাথার হত্যাযজ্ঞ বলে আখ্যায়িত করেছেন। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলছে, এই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া দরকার।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.