মিয়ানমারে যেসব প্রাইভেট কোম্পানি রয়েছে, তাদের সঙ্গেও সেনাবাহিনীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। এসব কোম্পানি পরিচালনায় সরকারি আইনকানুন অনুসরণ করা হয় খুবই কম। ফলে রাষ্ট্রীয় তহবিলে রাজস্ব ঠিকমতো জমা পড়ে না। এ অবস্থায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যদি সেনা কর্মকর্তাদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো, বিশেষ করে এমইএইচএল এবং এমইসির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, তাহলে মানবাধিকার লঙ্ঘন ইস্যুতে তাদের জবাবদিহি করার একটা সুযোগ তৈরি
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.