‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি সন্ত্রাসের ঝাঝালো দিনে বিবর্ণ পত্রের মতো হঠাৎ ফুৎকারে উড়ে যাই পালাই পালাই সুদূরে’ - দাউদ হায়দার উজ্জ্বল শ্যাম বর্ণের মেয়ে। বয়স টীনের (Teen) এর শেষ প্রান্তে। অথবা সদ্য বিংশতিতম জন্মদিবস অতিক্রম করেছে। নাম সীমা। বাঙালি নাম। শুনলেই বুকের ভেতর মোচড় দিয়ে বঙ্গোপসাগরের তীরে নবীন এক দেশের মানচিত্রের সীমারেখা জেগে ওঠে। গাঙ্গেয় বদ্বীপ। বাংলা নামের এক দেশ। সীমা নামটা সম্ভবত তার কিশোরী মায়ের দেয়া। কেনো তিনি তার নাম সীমা রেখেছিলেন কে জানে? একটা পূর্ণ বিপর্যয়ের ভেতরেও কি সেই কিশোরী ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখতে ভুলে যায়নি? অবাক করা ব্যাপার হলো এই নামেই সুইডেনের একটা বিদেশি পরিবারে বড় হচ্ছে সে। পরনে নীল জিন্সের প্যান্ট। ওপরে সাদা হাফ শার্ট। পিঠে খয়েরী রঙের ব্যাকপ্যাক। ভ্রমণকারীদের মতো। কানে ইয়ার ফোন। বোঝা যায় জন্ম বিদেশে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.