কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নারায়ণগঞ্জে ভুলে ভরা প্রশ্নে নবম শ্রেণির গণিত পরীক্ষা

নারায়ণগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির গণিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে অসংখ্য ভুলের কারণে পরীক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছিল। গতকাল শনিবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় প্রশ্নপ্রত্রে ভুলের কারণে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীরাও ভালভাবে পরীক্ষা দিতে পারেনি। এ কারণে অনেক শিক্ষার্থী পরীক্ষার হল থেকে বের হয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন। প্রশ্নপত্রে অসংখ্য ভুলের বিষয়টি জানতে পেরে অভিভাবকরাও ক্ষোভ প্রকাশ করেন। পুরো গণিত প্রশ্নের সাত স্থানে ভুল ছিল। এ কারণে ভুল সংশোধন করতে করতেই অনেক সময় চলে যায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের। ফলে যে সময়টুকু প্রশ্নপত্রের ভুল সংশোধনে ব্যয় হয়েছে তার বিপরীতে সময় চাইলেও শিক্ষার্থীদের তা দেয়া হয়নি। বেশ কয়েক বছর যাবৎ গণিত পরীক্ষা সৃজনশীল পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে প্রশ্নপত্রে ভুলের বিষয়টি প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফাতেমা বেগমকে জানতেই দেয়নি সংশ্লিষ্ট শিক্ষকরা। গতকাল সন্ধ্যায় বিষয়টি সর্ম্পকে জানতে চেয়ে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে স্কুলের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফাতেমা বেগম বলেন, তিনি বিষয়টি সম্পর্কে অবগতই নন। কোন শিক্ষক তাকে এ বিষয়ে কিছুই জানায়নি। তিনি এ প্রতিবেদকের কাছ থেকে পুরো বিষয়টি জানতে পেরে বলেন, তিনি এ বিষয়ে অবশ্যই পদক্ষেপ নেবেন। গতকাল সন্ধ্যায় বেশ কয়েকজন অভিভাবক অভিযোগ করে জানান, তাদের সন্তানরা গণিত পরীক্ষা দেবার সময় আধাঘণ্টা পর এক শিক্ষক এসে প্রশ্নপত্রে ভুল রয়েছে জানিয়ে তার সংশোধন করতে বলে। কিন্তু সৃজনশীল পদ্ধতি হওয়ায় শিক্ষার্থীরা প্রশ্নপত্র হাতে পেয়েও ভুলের বিষয়টি বুঝতে পারেনি। কিন্তু যখন শিক্ষক এসে ভুল সংশোধন করে দিচ্ছিলেন তখন অনেকেরই সেই অংক অর্ধেক করা হয়ে গেছে। এভাবে সাত বার পৃথক ভাবে এসে ওই শিক্ষক প্রশ্ন পত্রের ভুল সংশোধন করে দেন। এতে করে ভুল সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের ২০ মিনিটের মতো সময় নষ্ট হয়। ফলে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীরও পরীক্ষা ভাল হয়নি। প্রশ্নপত্রের ভুল সংশোধন করতে গিয়ে যে সময় নষ্ট হয়েছে তা দেবার অনুরোধ করলেও শিক্ষকরা তা শোনেননি। সম্প্রতি সরকারি এ উচ্চ বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিময় ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এবার প্রশ্নপত্র ভুলের বিষয়টি বেরিয়ে এলো। স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে প্রশ্নপত্র স্কুলের শিক্ষকরাই করে থাকেন। এটি প্রিন্টিং মিসটেক হয়ে থাকতে পারে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন