কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পিয়াজশূন্য চাঁপাই নবাবগঞ্জের হাট-বাজার

চাঁপাই নবাবগঞ্জের বাজারগুলো হঠাৎ করেই পিয়াজশূন্য হয়ে পড়েছে। খুচরা কিংবা পাইকারি বাজার কোথাও মিলছে না পিয়াজ। দাম নিয়ে প্রশাসনের ভয়ে আড়ৎদাররা পিয়াজ আনছে না। অন্যদিকে আড়ৎদারের কাছ থেকে পিয়াজ নিয়ে খুচরা বিক্রেতারাও বিক্রি করছেন না। মঙ্গলবার সকালে বাজারে ক্রেতা সমাগম থাকলেও সংকটের কারণে টাকা দিয়েও পিয়াজ কিনতে পারেননি অনেক ক্রেতা।আড়তদাররা বলছেন, প্রশাসনের কড়া নজরদারির কারণে পিয়াজ আমদানি করা যাচ্ছে না। বাজারে স্বল্পকিছু পিয়াজ থাকলেও তা প্রশাসনের বেঁধে দেয়া দরে বিক্রির নির্দেশনা দেয়া হচ্ছে। তারা বলছেন, প্রতিকেজি পিয়াজ ১৭০ টাকা দরে কিনতে হচ্ছে। কিন্তু প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত বাজারে এসে ১৪০ টাকা কেজি বিক্রির নির্দেশ দিচ্ছেন। এ কারণে বাধ্য হয়েই  পিয়াজের আমদানি কিংবা বিক্রি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। পিয়াজের এমন সংকটে দিশাহারা  ভোক্তারা।বিক্রেতাদের অভিযোগ, বাজারে পিয়াজ একেবারেই কম। কেনা দামই পড়ছে কেজি প্রতি ১৭০ টাকা। সেখানে ১৪০ টাকায় বিক্রি করতে বলছেন প্রশাসন। তাই ভয়ে কেউ পিয়াজ বিক্রি করছেন না। সকালে চাঁপাই নবাবগঞ্জের পুরাতন বাজারে গিয়ে আড়ৎগুলো বন্ধ দেখা গেছে। বেলা ১২টায় বাজার ঘুরে আরও দেখা গেল, সবজি বিক্রেতাদের কাছে সব ধরনের সবজিসহ রসুন, আদা থাকলেও পিয়াজের ডালি খালি ছিল।পুরাতন বাজারের এক আড়ৎদার জানান, খুব ভোর থেকেই বাজারের খুচরা বিক্রেতারা তার আড়তে ভিড় করেন। মঙ্গলবার ২০০ টাকা কেজি দরেও পিয়াজ কিনতে চাই ক্রেতারা। তাদের ১৭০ টাকা কেজি কিনে এনে প্রশাসনের নির্দেশনা মোতাবেক ১৪০ টাকা দরে বিক্রি করা সম্ভব নয়। এজন্যই তিনি আড়ৎ বন্ধ রেখেছেন। বাজারের পরিস্থিতি ঠিক না হওয়া পর্যন্ত তিনি আড়ৎ বন্ধ রাখবেন বলে জানান। এদিকে ভোক্তা অধিকার ও পুলিশের তৎপরতা দেখে অনেক খুচরা বিক্রেতা পিয়াজ বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছেন। এছাড়া বাজারে আর কোনো পিয়াজ না থাকায় বিক্রিও বন্ধ হয়ে যায়।নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক একাধিক খুচরা বিক্রেতা বলেন, প্রশাসনের চাপাচাপির কারণে কেউ ঝুঁকি নিচ্ছে না। পিয়াজ ১৮০ টাকা কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছিল। পিয়াজ আমদানিও নাই। রোববার সকালে যেটুকু পিয়াজ পেয়েছিলেন সেটার দাম পড়ছিল ১৭০ টাকা। বেশি দামে বিক্রি করলে প্রশাসন জরিমানা করতে পারে এজন্য ঝুঁকি না নিয়ে পিয়াজ বিক্রি করছেন না। বরং পিয়াজ বাদ দিয়ে অন্য পণ্য বিক্রি করা ভালো। এতে ঝামেলামুক্ত থাকা যাচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন