বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক শৃঙ্খলা রক্ষার দায় কার
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক বিশৃঙ্খল অবস্থা দেখে এ দেশের অধিকাংশ মানুষ হতাশ। তারা তাদের সন্তান ও পরিজনদের শিক্ষা-ভবিষ্যৎ নিয়ে আতঙ্কিত। সাধারণ আয়ের মানুষের হাতে খুব বেশি বিকল্প নেই। প্রতিযোগিতার কঠিন যুদ্ধের পর যারা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়, পরবর্তী বাস্তবতায় তারা মুষড়ে পড়ে। ভর্তি হওয়া তরুণ শিক্ষার্থীরা স্নেহের বদলে ক্ষমতাবান ও বখাটে সিনিয়রদের দ্বারা নিগৃহীত হতে থাকে। অল্প কিছুসংখ্যক অমানবিক ও নষ্ট রুচির ছেলেমেয়ে সতীর্থ জুনিয়রদের শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে। এভাবেই র্যাগিং নামে একটি বিজাতীয় সংস্কৃতি চালু করে ক্যাম্পাসের হলগুলোতে।