মসজিদটি নির্মাণ করেছে জ্বিনেরা! লোকমুখে এমনই তথ্য শোনা যায়। এলাকাবাসীদের মতে, অতি অল্প সময়ে নির্মাণ করা হয় মসজিদটি। প্রতিদিন সকালেই দেখা যেত, মসজিদটি আকারে একটু একটু করে বাড়ছে। এছাড়া মসজিদের তলদেশে স্থাপিত পুকুরগুলোতে জ্বিনেরা গোসল করত। তারা এই মসজিদে নিয়মিত নামাজ আদায়সহ জিকির করত। এমনকি গভীর রাতে জিকিরের আওয়াজ অনেক দূর পর্যন্ত ভেসে আসত। এরপর থেকেই এটি জ্বিনের মসজিদ নামের পরিচিত।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.