কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

‘ইংলিশদের জন্য জেগে ওঠার বার্তা’

মানবজমিন প্রকাশিত: ১৩ অক্টোবর ২০১৯, ০০:০০

১০ বছর পর কোনো ফুটবল টুর্নামেন্টের বাছাইপর্বে হার দেখলো ইংল্যান্ড।  আর এ হারকে ইংল্যান্ডের জন্য জেগে ওঠার বার্তা বলে মনে করছেন অধিনায়ক হ্যারি কেইন। ম্যাচের শুরুতেই গোল করে নিজেদের জয়যাত্রা অব্যাহত রাখারই ইঙ্গিত দিয়েছিল ইংল্যান্ড। পরে দুই গোল হজম করে হারের স্বাদ পায় ইংলিশরা। মাত্র ৬ মাস আগে এক সাক্ষাতে চেক রিপাবলিককে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছিলো ইংল্যান্ড। আর শুক্রবার ইউরো বাছাইপর্বে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২-১ গোলে জয় কুড়ায় চেক প্রজাতন্ত্র। ফুটবলের বাছাই পর্বে দীর্ঘ ১০ বছর ১ দিন পর হার দেখলো ইংল্যান্ড। ২০০৯ সালের ১০ই অক্টোবরে ইউক্রেনের বিপক্ষে সর্বশেষ কোনো টুর্নামেন্টের বাছাই পর্বে হার (১-০) দেখেছিল ইংলিশরা। ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বে এটি ইংিলিশদের ১২ বছরে প্রথম হার। এমন সবশেষ ম্যাচে ২০০৭ সালের নভেম্বরে নিজেদের ওয়েম্বলি মাঠে ক্রোয়েশিয়ার কাছে ৩-২ গোলে হার দেখেছিল ইংল্যান্ড। শুক্রবার ম্যাচ হারলেও গ্রুপের শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে ইংল্যান্ড। ‘এ’ গ্রুপে ৫ ম্যাচে ৪ জয়ে ১২ পয়েন্ট সংগ্রহ ইংল্যান্ডের। চেক রিপাবলিকের পয়েন্টও সমান ১২। তবে তারা খেলেছে ৬ ম্যাচ এবং পিছিয়ে আছে গোল ব্যবধানে।শুক্রবার প্রতিপক্ষের মাঠে পঞ্চম মিনিটে হ্যারি কেইনের গোলে এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড। ডি-বক্সে চেক তারকা লুকাস মাসোপুস্ট ইংলিশ মিডফিল্ডার রাহিম স্টার্লিংকে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় অতিথিরা। সফল স্পট কিকে বল জালে পাঠান ইংলিশ অধিনায়ক হ্যারি কেইন। তবে ইংলিশদের উল্লাস টিকে থাকে মাত্রই ৪ মিনিট। ম্যাচের নবম মিনিটেই গোল শোধ করে দেয় চেক রিপাবলিক। কর্নার থেকে বল পেয়ে নিখুঁত ফিনিশিংয়ে গোল আদায় করেন চেক ফরোয়ার্ড জাকুব ব্রাবেক। আর খেলা শেষের ৫ মিনিটে আগে দারুণ গোল নিয়ে ইংলিশদের থমকে দেন চেক প্রজাতন্ত্রের বদলি খেলোয়াড় জেডনেক আন্দ্রাসেক। আন্তর্জাতিক ফুটবলে নিজের প্রথম শটেই গোর পান চেক প্রজাতন্ত্রের অভিষিক্ত এ ফরোয়ার্ড।  এদিন ম্যাচে ইংল্যান্ডের গোলবারে ১৭টি শট নেয় চেকরা। বাছাইপর্বের কোনো ম্যাচে গত ৬ বছরে ইংলিশদের বিপক্ষে এমন দাপুটে নৈপুন্য দেখাতে পারেনি কোনো দল। ২০১৩তে এক ম্যাচে ১৯টি শট নিয়েছিল মন্টেনেগ্রো। চেক রিপাবলিকের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে হ্যারি কেইন বলেন, ‘আমি মনে করি হারের দায়টা আমাদের। প্রতিপক্ষের মাঠে শুরুটা ছিল নিখুঁত।  সাধারণত আমরা বল নিয়ে যত দ্রুত দৌড়াই, এই ম্যাচে তেমনটা পারিনি। দ্বিতীয়ার্ধটা তুলনামূলক ভালো ছিল, ম্যাচটা জেতার মতো অনেকগুলো সুযোগ আমরা পেয়েছিলাম। কিন্তু সেগুলো কাজে লাগাতে পারিনি। ইউরোপে প্রতিপক্ষের মাঠে প্রতিটি ম্যাচই কঠিন। তাদের (চেক রিপাবলিক) পেছনে নিজেদের সমর্থকদের সমর্থন ছিল। কখনও কখনও মাঠটা খেলার জন্য সহজ ছিল না। কিন্তু এগুলো কোনো অজুহাত নয়। এটা জেগে ওঠার একটা বার্তা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও