ভারতকে বোঝার মতো জ্ঞান মোদির নেই : অমর্ত্য সেন

নয়া দিগন্ত প্রকাশিত: ০৮ অক্টোবর ২০১৯, ১৩:৩১

বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতের বর্তমান গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। মার্কিন একটি পত্রিকাকে দেয়া দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে খোলাখুলি জানালেন সে-কথা। সাক্ষাৎকারে নোবেলজয়ী...

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

এই সম্পর্কিত আমাদের আরও ৪ টি সংবাদ আছে

বাংলাদেশ এখন ভারতের চেয়ে বেশি সফল: অমর্ত্য সেন

বর্তমান বাংলাদেশ বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে ভারতের চেয়ে বেশি সফল বলে মন্তব্য করেছেন নোবেল বিজয়ী ভারতীয় অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। তিনি মনে করেন এই উন্নতিতে বড় ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করেছে বাংলাদেশের জাতিগত সহাবস্থান। আন্তর্জাতিকভাবে সুপরিচিত এই অর্থনীতিবিদ আমেরিকান ম্যাগাজিন দ্য নিউ ইয়র্কারকে দেওয়া...

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ভারতকে বোঝার মতো প্রসারতাই নেই মোদীর: অমর্ত্য সেন

গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভটির প্রসঙ্গে অমর্ত্যের খেদ, সরকার যদি বিরুদ্ধে থাকে, তবে সরকারি শুধু নয়, সম্ভবত অনেক বেসরকারি বিজ্ঞাপনও পায় না সংবাদমাধ্যম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

অনেক ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ এখন ভারতের চেয়ে বেশি সফল: অমর্ত্য সেন

পূর্ব পশ্চিম ৫ বছর আগে

বহু ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন ভারতের চেয়ে অনেক বেশি সফল বলে মন্তব্য করেছেন নোবেল বিজয়ী ভারতীয় অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। তিনি মনে করেন এই উন্নতিতে বড় ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করেছে বাংলাদেশের জাতিগত সহাবস্থান।  আন্তর্জাতিকভাবে...

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

বহুত্ববাদী ভারতকে বোঝার মতো মনের প্রসারতা নেই মোদীর: অমর্ত্য সেন

মানবজমিন ৫ বছর আগে

ভারতে গণতন্ত্রের অবস্থা নিয়ে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বেশ কিছুদিন ধরেই উদ্বেগ প্রকাশ করে চলেছেন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের একটি পত্রিকাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ভারতে গণতন্ত্রের অবস্থা নিয়ে ফের উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেছেন, মানুষ ভয়ে আছেন। এটা আগে কখনও দেখিনি। আমার সঙ্গে ফোনেও সরকারের সমালোচনার প্রসঙ্গ উঠলে অনেকে বলছেন, থাক, দেখা হলে বলব’খন। আমি নিশ্চিত ওরা আমাদের কথা শুনছে। এটা গণতন্ত্রের পন্থা নয়। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ কী চান, সেটা বোঝারও পথ নয় এটা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সমালোচনা করে অমর্ত্য সেন বলেছেন, বহু ধর্ম ও বহু জাতির দেশ ভারতকে বোঝার মতো মনের প্রসারতাই নেই মোদীর। জন স্টুয়ার্ট মিলের বক্তব্যের উল্লেখ করে তিনি বলেছেন,  আমরা তার কাছ থেকে জেনেছি, গণতন্ত্র মানে আলোচনার ভিত্তিতে চলা সরকার। ভোট যেভাবেই গোনো, আলোচনাকে ভয়ের বস্তু করে তুললে তুমি গণতন্ত্র পাবে না। তার আক্ষেপ, ভারতে এখন কট্টর হিন্দুত্বের দাপট চলছে। গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ সম্পর্কে তিনি বলেছেন, সরকার যদি বিরুদ্ধে থাকে, তবে সরকারি শুধু নয়, সম্ভবত অনেক বেসরকারি বিজ্ঞাপনও পায় না সংবাদমাধ্যম। ফলে স্বাধীন সংবাদপত্র বা সংবাদ চ্যানেল পাওয়াই দুষ্কর। তবে তিনি মনে করেন, সব কিছুই হারিয়ে যায়নি। এখনও সাহসী কয়েকটি সংবাদপত্র আছে, যারা ঝুঁকি নিয়ে কিছু ছাপতে ভয় পায় না। দু’-একটা টিভি চ্যানেল ও রেডিও স্টেশনও আছে। প্রকাশ্য সভাও হচ্ছে কিছু। ভারতের কাঠামো যুক্তরাষ্ট্রীয়। বেশ ক’টি রাজ্যে বিজেপিই একমাত্র প্রভাবশালী শক্তি নয়। দুঃসময়ের প্রসঙ্গে ছোটবেলার স্মৃতি উল্লেখ করে তিনি জানিয়েছেন, ছেলেবেলাতেও খুব খারাপ সময় দেখেছি। দেখেছি, কাকাদের সকলকে জেলে আটকে রাখা হয়েছে। ন’বছর বয়সে দেখেছি মন্বন্তর। তিন লক্ষ মানুষ যাতে মারা যান। হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা দেখেছি। মুসলিম জনমজুরকে কুপিয়ে খুন করেছে আমারই পাড়ার কিছু হিন্দু। আমি তখন দশ কি এগারো। বাগানে খেলছিলাম। দেখি, রক্তাক্ত অবস্থায় ছুটে আসছেন একজন। চিৎকার করে বাবাকে ডাকলাম। জল খেতে দিলাম। এত রক্ত কখনও দেখিনি। আমার কোলে মাথা, স্পষ্ট বলেছিলেনÑ বিবি বলেছিল হিন্দু এলাকায় কাজ কোরো না। কিন্তু বাচ্চারা না-খেয়ে আছে। কিছু তো রোজগার করতেই হবে। বাবা ওঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন। পুলিশকেও জানিয়েছিলেন। কিন্তু হিন্দু এলাকার পুলিশ কিছু করতে রাজি হয়নি। আবার অনেক বড় বড় সমস্যা মিটে যেতেও দেখেছি। তবে তার অর্থ এই নয় যে আমি নিশ্চিত। কোনও কিছু সম্পর্কেই আমি নিশ্চিত নই। এর অর্থ এটাও নয় যে, হতাশার পরিস্থিতিতে সব আশা ছেড়ে দিতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

আরও