কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

খুলনায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে ১১৬ মেডিকেল টিম

মানবজমিন প্রকাশিত: ২১ জুলাই ২০১৯, ০০:০০

খুলনার নয় উপজেলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে ১১৬টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। উপজেলার প্রত্যেক ইউনিয়নে একটি করে মেডিকেল টিম কাজ করছে। অপরদিকে, খুলনা সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে মশক নিধন অভিযান চলছে। ইতিমধ্যে গণসচেতনতার লক্ষ্যে মহানগরীর ৩১টি ওয়ার্ডে মাইকিং শুরু হয়েছে। সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের তথ্য মতে এ পর্যন্ত খুলনা মহাগনরীসহ জেলায় ২১ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। যার অধিকাংশই ঢাকা থেকে জ্বর নিয়ে আসা রোগী। এর মধ্যে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ জনসহ বাকিরা অন্যান্য প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানান, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগ সম্পর্কে আগাম সতর্কতা এবং এডিস মশা নির্মূলে প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেয়ার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর গত মাসে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে চিঠি পাঠায়। জেলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. আতিয়ার রহমান শেখ, জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক জয়ন্ত নাথ চক্রবর্তী ও পরিসংখ্যান সহকারী মো. আরিফুজ্জামানের সমন্বয়ে মনিটরিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলায় ১১৬টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়। প্রত্যেক ইউনিয়নে একটি করে মেডিকেল টিম কাজ করছে।তবে এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই উল্লেখ করে খুলনার সিভিল সার্জন ডা. এএসএম আবদুর রাজ্জাক বলেন, জ্বর হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ অথবা হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত খুলনা মহাগনরীসহ জেলায় ২১ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। যার অধিকাংশই ঢাকা থেকে জ্বর নিয়ে আসা রোগী। এর মধ্যে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩ জনসহ বাকিরা অন্যান্য প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়। সিভিল সার্জন বলেন, ডেঙ্গুতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ডেঙ্গু বা চিকুনগুনিয়া ভাইরাসজনিত জ্বর। যা এডিস নামক মশা থেকে ছড়ায়। এডিস মশার বংশ বিস্তার যাতে না হতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রয়োজনে দিনের বেলায়ও মশারি টানিয়ে ঘুমাতে হবে।ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. আতিয়ার রহমান শেখ জানান, এ পর্যন্ত খুমেক হাসপাতাল ও জেনারেল হাসপাতালে ১৩ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। উপজেলা পর্যায়ে ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। আউটডোর ও মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের দিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করার চেষ্টা চলছে। কেসিসি’র প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. এ কে এম আবদুল্লাহ জানান, ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রতিটি ওয়ার্ডে এক হাজার করে লিফলেট পৌঁছানো হয়েছে। ময়লা আবর্জনা পরিষ্কারের পাশাপাশি মশক নিধনের কার্যক্রম চলছে। শুক্রবার থেকে প্রতিটি ওয়ার্ডে মাইকিং শুরু হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও