কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

হত্যা মামলার জামিন নিতে এসে কারাগারে প্রবাসী

মানবজমিন প্রকাশিত: ২৭ জুন ২০১৯, ০০:০০

কুমিল্লার মুরাদনগরের চাঞ্চল্যকর মোস্তাক হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী সৌদি প্রবাসী নুর মোহাম্মদের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে প্রেরণ করেছে আদালতের বিচারক। গত রোববার ওই হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি নুর মোহাম্মদ সৌদি আরব থেকে দেশে এসে কুমিল্লার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ করেন। মামলার অভিযোগপত্রের সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে নুর মোহাম্মদের নেতৃত্বে পাঁচপুকুরিয়া গ্রামের আমির হোসেন, কাজী সাইফুল, আবদুস সালাম, তাজুল ইসলাম, বজলু মিয়া, দেলোয়ার, শামীমসহ আরো কয়েকজন প্রকল্পের ম্যানেজার মোস্তাক মিয়াকে হত্যার পরিকল্পনা করে। হত্যাকাণ্ডের জন্য অর্থ বিনিয়োগ এবং সার্বিক পরিকল্পনা শেষে ওই বছরের ডিসেম্বরে সৌদি আরব পাড়ি দেয় নুর মোহাম্মদ। গত বছরের ২৪শে জানুয়ারি প্রজেক্টের কাজের ব্যাপারে ম্যানেজার মোস্তাককে তার মোবাইল ফোনে কল করে সাইফুল। ওইদিন দুপুরে ঢাকা থেকে রওয়ানা হয়ে কুমিল্লার মুরাদনগরে সন্ধ্যায় পৌঁছে প্রজেক্টের লোকজনের সঙ্গে দেখা করে। রাত সাড়ে সাতটার দিকে বাঁশকাইট এলাকায় পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী উল্লিখিতরা আল্লাহর দান মৎস্য প্রকল্প’র ম্যানেজার মোস্তাক মিয়াকে হত্যা করে লাশ বাঁশকাইট মরিচা খালে ফেলে দেয়। মোস্তাকের স্ত্রী পারভীন আক্তার তার স্বামীকে ফোনে না পেয়ে ২৫শে জানুয়ারি মুরাদনগর এসে খোঁজাখুঁজি করেন। পরে তিনি মুরাদনগর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। ২৭শে জানুয়ারি খালের পাড়ে মোস্তাকের লাশের সন্ধান মিলে। ওইদিনই থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি উল্লেখ করে তিনি মামলা করেন। পুলিশ মামলাটির তদন্তে নেমে ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখ থেকে ১৪ তারিখ পর্যন্ত  মৎস্য প্রজেক্টের ৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করে। আসামিরা ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে হত্যার ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী ও অর্থের জোগানদাতা হিসেবে মৎস্য প্রজেক্টের মালিকানা অংশীদার সৌদি প্রবাসী নুর মোহাম্মদের নাম প্রকাশ করে। গত বছরের ২৬শে ডিসেম্বর পুলিশ মোস্তাক হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অপরাধে নুর মোহাম্মদসহ ৮ আসামির নাম উল্লেখ করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও