কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

হিরো আলম এমপি হতে না পারার লজ্জা কার?

বাংলা ট্রিবিউন রুমিন ফারহানা প্রকাশিত: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৯:০৫

কেউ তাকে নিয়ে হাসে, কেউ ট্রল করে, কেউ বা মনে করে তাকে নিয়ে তথাকথিত ভদ্র সমাজে আলোচনাই চলতে পারে না। তারপরও আলোচনায় থাকেন তিনি, থাকেন অনেকের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে। কখনও ভুল সুরে রবীন্দ্র বা নজরুল সঙ্গীত গেয়ে, কখনও ভুল পোশাকে পুলিশের চরিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে, কখনও শিল্পী সমিতির সদস্য হতে গিয়ে, কখনোবা নির্বাচনে দাঁড়িয়ে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। বলছি হিরো আলমের কথা।


একেবারে অজপাড়া গাঁয়ের অশিক্ষিত, দরিদ্র, অতি খর্বকায়, সারা শরীরে দীর্ঘকালীন অপুষ্টির ছাপ থাকা, শুদ্ধ প্রমিত বাংলায় কথা বলতে না পারা মানুষটিকে সহজভাবে নেওয়া আমাদের তথাকথিত শিক্ষিত, ভদ্র সমাজের অনেকের পক্ষেই সম্ভব ছিল না। তাই পদে পদে হেনস্থার শিকার হতে হয়েছে তাকে।


একবার ডিবি পুলিশ ধরে নিয়ে যায় তাকে। তার অপরাধ গুরুতর। ভুল সুরে রবীন্দ্র সঙ্গীত গাওয়া, কন্সটেবলের পোশাক পরে ডিআইজি-এসপির ভূমিকায় অভিনয় করা। সেখানে তিনি এই মর্মে মুচলেকা দিতে বাধ্য হন যে ভবিষ্যতে তিনি চলচ্চিত্র বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কমেডি, গান, ভাষার বিকৃতি, বা মানহানিকর কনটেন্ট তৈরি থেকে বিরত থাকবেন। পুলিশকে মুচলেকা দেওয়ার পর বিবিসি বাংলার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে হিরো আলম জানান পুলিশ তাকে বলেছে এই চেহারা নিয়ে কীভাবে নামের সঙ্গে হিরো যোগ করলেন তিনি।


পুলিশ এটাও জানতে চেয়েছে তিনি হিরো শব্দের অর্থ জানেন কিনা। বলা হয়েছে তিনি যদি এই শব্দের অর্থ জানতেন তাহলে নাকি এই চেহারা আর বাচনভঙ্গি নিয়ে নিজেকে হিরো দাবি করতেন না।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও