কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

এলএনজির চড়া দাম অর্থ সংকটে পেট্রোবাংলা

বণিক বার্তা পেট্রোবাংলা ভবন, কারওয়ান বাজার প্রকাশিত: ০২ জুলাই ২০২২, ০৯:৫৫

আন্তর্জাতিক বাজারে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) দাম এখন ৪০ ডলার ছুঁইছুঁই। দুই সপ্তাহ ধরে আবারো ঊর্ধ্বমুখী ধারায় জ্বালানি পণ্যটির দাম। তবে শুধু পণ্যটির উচ্চমূল্যই নয়, স্পট থেকে এলএনজি কিনতে যে পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন তারও সংস্থান করতে পারছে না পেট্রোবাংলা। এ পরিস্থিতিতে স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানির সিদ্ধান্ত থেকে আপাতত সরে এসেছে জ্বালানি বিভাগ। জ্বালানি পণ্যটির দাম না কমা পর্যন্ত দেশীয় উৎস থেকেই চাহিদা পূরণের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।


জ্বালানি বিভাগসংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, অস্বাভাবিক হারে এলএনজির মূল্য বেড়ে যাওয়ায় আগস্ট থেকে স্পট মার্কেটের এলএনজি আমদানি না করার সাময়িক সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ অবস্থায় জাতীয় গ্রিডে যে পরিমাণ গ্যাস ঘাটতি হবে তা দেশীয় গ্যাসক্ষেত্র থেকে জোগান দেয়ার চেষ্টা করা হবে। এজন্য বেশ কয়েকটি কূপে ওয়ার্কওভার করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।


স্পট মার্কেট থেকে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথম কার্গো আমদানি করে বাংলাদেশ। সেই সময় প্রতি এমএমবিটিইউ ৪-৫ ডলার দামে কেনা হয়। সে সময় এক কার্গো এলএনজি কিনতে ৩০০-৩৫০ কোটি টাকা খরচ হতো। কিন্তু বৈশ্বিকভাবে এলএনজির মূল্য বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে এক কার্গো এলএনজি কিনতে তিন-চার গুণ বেশি অর্থ গুনতে হচ্ছে। স্পট মার্কেটে জ্বালানি পণ্যটির দামের অস্থিতিশীলতা প্রভাব ফেলেছে পেট্রোবাংলার ওপরও। পণ্যটি কিনতে পর্যাপ্ত অর্থের সংস্থান করতে পারছে না সংস্থাটি। এক বছর ধরে এলএনজির দাম পরিশোধে অর্থ বিভাগের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে সংস্থাটি। চাহিদা অনুযায়ী অর্থ বিভাগ টাকাও দিতে পারছে না পেট্রোবাংলাকে। সর্বশেষ গত মে মাসে অর্থ বিভাগ গ্যাস উন্নয়ন তহবিল (জিডিএফ) থেকে এলএনজি কেনার জন্য ৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে পেট্রোবাংলাকে। শর্ত সাপেক্ষে পেট্রোবাংলাকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এ অর্থ দেয়া হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও