কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব এক হাসপাতাল

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৬ মার্চ ২০২২, ১৩:৩৪

মুক্তিযুদ্ধের চিকিৎসা-ইতিহাস গবেষণার অংশ হিসেবে আমরা মুক্তিযুদ্ধের সময় ২ নম্বর সেক্টরের অধীনে ভারতের আগরতলায় স্থাপিত বাংলাদেশ হাসপাতালটির ইতিবৃত্ত অনুসন্ধান করি। ঐতিহাসিক দলিল, প্রকাশিত স্মৃতিচারণামূলক বই এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে এই হাসপাতালের ইতিহাস আমরা বিস্তারিত উপস্থাপন করব আমাদের এ বিষয়ে প্রকাশিতব্য বইয়ে। এখানে সেই লেখার একটি সংক্ষিপ্ত বয়ান উপস্থাপন করছি।


মুক্তিযুদ্ধের সময় ১১টি সেক্টরের প্রতিটির হেডকোয়ার্টারের সঙ্গেই একটি করে মেডিকেল ইউনিট ছিল। জনবল ও যন্ত্রপাতির দিক থেকে সব সেক্টরের মেডিকেল স্থাপনা অবশ্য সমান ছিল না। নৌ কমান্ডোদের সেক্টর স্বাগতিক সেক্টরের মেডিকেল ইউনিটের সঙ্গে সমন্বয় করে চলত। কেবল ২ নম্বর সেক্টরের মেডিকেল স্থাপনা ছিল সদর দপ্তর থেকে খানিকটা দূরে, অনেকটা স্বতন্ত্র স্বয়ংসম্পূর্ণ স্থাপনার মতো। ২ নম্বর সেক্টর বৃহত্তর নোয়াখালী জেলা, কুমিল্লা জেলার আখাউড়া-ভৈরব রেললাইন পর্যন্ত এবং ঢাকা শহর ও ফরিদপুর জেলার পূর্বাংশ নিয়ে বিস্তৃত ছিল। ২ নম্বর সেক্টরের হেডকোয়ার্টার ছিল ভারতের আগরতলায়, প্রথমে মতিনগরে, পরে মেলাঘরে। এর নেতৃত্বে ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ।


ঢাকায় গেরিলাযুদ্ধের পরিকল্পনা এবং পরিচালনা মূলত এই সেক্টর থেকেই করা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় আহতদের জটিল ও সমন্বিত চিকিৎসাগুলো দেওয়া হতো মূলত ভারতীয় কোনো হাসপাতালে, তবে স্বতন্ত্রভাবে সম্পূর্ণ বাংলাদেশি জনবলে ও অর্থায়নে পরিচালিত ‘বাংলাদেশ হাসপাতাল’ নামে পরিচিত এই চিকিৎসাকেন্দ্র মুক্তিযুদ্ধের মেডিকেল যুদ্ধের আইকনে পরিণত হয়। বাংলাদেশ হাসপাতালের নেপথ্যের কারিগর হিসেবে যে কয়েকজন চিকিৎসকের নাম বিশেষভাবে জড়িত, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ডা. এম এ মোবিন, প্রয়াত ডা. আখতার আহমেদ, ডা. নাজিমুদ্দীন আহমেদ ও ডা. সিতারা বেগম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও