কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নেই সাজানো হচ্ছে কক্সবাজার

মানবজমিন প্রকাশিত: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০০:০০

কক্সবাজারকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নে সাজানো হচ্ছে উল্লেখ করে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক শ্রাবস্তী রায় বলেছেন, কক্সবাজারকে আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে স্বপ্ন দেখেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে কক্সবাজারে তিন লাখ কোটি টাকারও বেশি উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলছে। যা এক বছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে সরকারের মোট বরাদ্দ দেয়া অর্থের দেড় গুণ। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এসব প্রকল্পের কাজ শেষ হলে কক্সবাজারই হবে বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন নগরী এবং অন্যতম অর্থনৈতিক অঞ্চল। ২৭শে সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন  দিবস উপলক্ষে গতকাল সকালে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।  কক্সবাজার সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে থেকে বের হওয়া বর্ণিল শোভাযাত্রা প্রধান সড়ক পদক্ষিণ করে সৈকতের লাবণী পয়েন্টে গিয়ে শেষ হয়। পরে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক শ্রাবস্তী রায়ের সভাপতিত্বে পর্যটন দিবসের অনুষ্ঠানের শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার পৌরসভার প্রধান নির্বাহী এ.কে.এম তারিকুল আলম, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) আবু সুফিয়ান, হোটেল-মোটেল গেষ্ট হাউজের মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার, পর্যটন করপোরেশনের ম্যানেজার মোস্তাফিজুর রহমান, ট্যুর অপারেটরস্‌ এসোসিয়েশন অব কক্সবাজার (টুয়াক) এর ফাউন্ডার চেয়ারম্যান এম.এ হাসিব বাদল ও সভাপতি আনোয়ার কামাল। এতে বিভিন্ন হোটেল-মোটেল, গেষ্ট হাউস, ট্যুর অপারেটরস্‌ এসোশিয়েশন, কিটকট মালিক সমিতি, ঝিনুক-হকার ব্যবসায়সায়ীসহ পর্যটনসেবী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। অনুষ্ঠান শেষে সৈকতে আগত পর্যটকদের ফুল দিয়ে পর্যটন দিবসের শুভেচ্ছা জানান সংশ্লিষ্টরা। বিকালে সৈকতের লাবণী পয়েন্টে আলোক প্রজ্জ্বলন, ফানুস উড়ানো ও আতশবাজির আয়োজন রয়েছে। এদিকে বিশ্ব পর্যটন দিবস ঘিরে নবরূপে সাজানো হয়েছে বিনোদন কেন্দ্র ও হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউসগুলোকে। রুম বুকিং দেয়া হয়েছে ৫০-৬০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়।জেলা প্রশাসনের পর্যটন ও প্রটৌকল শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার সৈয়দ মুরাদ ইসলাম বলেন, পর্যটন দিবসের লক্ষ্য হলো, বিশ্ববাসীকে পর্যটনের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করা। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও জাতীয় অর্থনীতিতে পর্যটনের অবদান সম্পর্কে অবহিত করা। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য হলো- ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন। কক্সবাজার বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. মামুনুর রশীদ বলেন, পর্যটন একটি সম্ভাবনাময় শিল্প। কক্সবাজারকে ঘিরে পর্যটন শিল্পের বিকাশে কাজ করছে সরকার। পরিকল্পিতভাবে এগুতে পারলে পর্যটনই হবে দেশের আগামী অর্থনীতির চালিকা শক্তি। আমরা সেভাবেই এগুনোর প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত