কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাংলাদেশিদের অর্থ রাখা কমেছে, টাকা পাচার কিন্তু কমেনি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৯ জুন ২০২১, ১০:০১

টাকা পাচার নিয়ে ইদানীং আলোচনা বেড়েছে। কেউ কেউ একে মৌসুমি আলোচনা বলতে পারেন। টাকা পাচার নিয়ে আলোচনার মৌসুম মূলত দুটি। প্রতিবছরের মার্চে নিউইয়র্কভিত্তিক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটি (জিএফআই) অর্থ পাচার নিয়ে একটি বৈশ্বিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তখন একবার টাকা পাচার নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। সরকারের পক্ষ থেকেও কিছু গৎবাঁধা এবং মুখস্থ প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।


এরপরের আলোচনাটি হয় জুন মাসে। সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক (এসএনবি) এ সময় ‘ব্যাংকস ইন সুইজারল্যান্ড’ নামের বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে কোন দেশের নাগরিকদের কত অর্থ সুইস ব্যাংকগুলোতে আছে, তার তথ্য প্রকাশ করা হয়। সেই প্রতিবেদনে অবশ্য অর্থের পরিমাণ থাকে, নাগরিকদের নাম থাকে না।
এখন অবশ্য টাকা পাচারের আলোচনার মৌসুম একটা হয়ে গেছে। কারণ, করোনাভাইরাসের কারণে জিএফআই পরপর দুবার তাদের প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি। ফলে মার্চের মৌসুমটি বৃথাই গেছে। জুন মৌসুমের আলোচনা অবশ্য সুইস ব্যাংকের প্রতিবেদন প্রকাশের আগেই শুরু হয়ে গেছে। এর কৃতিত্ব কয়েকজন সাংসদের। তাঁরা অর্থ পাচার নিয়ে সরকারের নিষ্ক্রিয়তার সমালোচনা করে বক্তব্য দিয়েছেন। বাজেট অধিবেশনে কয়েকজন সাংসদের এসব আলোচনার জবাবও দিতে হয় অর্থমন্ত্রীকে। বিশেষ করে অর্থমন্ত্রী নিজেই যখন টাকা পাচারকারীদের নাম জানতে চান, তখন পাচারকারীদের বিরুদ্ধে সরকারের অঙ্গীকার নিয়েই আসলে প্রশ্ন উঠে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও