কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

রক্তাক্ত, মলিন মুক্তিযুদ্ধের ঈদ

ডেইলি স্টার প্রকাশিত: ১৪ মে ২০২১, ১০:৫৮

করোনাক্রান্ত হয়ে গত বছর ও চলতি বছর সাধারণ মানুষের ঘরে এসেছে আনন্দহীন ঈদ। ঠিক ৫০ বছর আগেও এমন বিবর্ণ ছিল ঈদের সময়। ১৯৭১ সালে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে মানুষের কীসের ঈদ! আগের বছর ১৯৭০ সালেও প্রলয়ঙ্করী এক ঘূর্ণিঝড়ে নিষ্প্রাণ হয় হাজারো মানুষ। হারিয়ে গিয়েছিল বাঙালির ঈদ। মানুষের দীর্ঘ অনাহার। হাহাকারে খেয়ে না খেয়ে থাকা লাখো উদ্বাস্তুর কাছে রমজান ছিল অজানা অধ্যায়। জানে না কেউ কীভাবে হবে উদ্ধার!


১৯৭০ এর নভেম্বরের শুরুতে সারা দেশজুড়ে শুরু হয় কলেরার প্রকোপ। বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, টাঙ্গাইল, ঢাকা, নরসিংদী, সিলেট, ফরিদপুর, যশোরসহ দেশের একটা বড় অংশ বিপন্ন হয়ে পড়ে। এই মহামারী ঠেকানোর বদলে, সরকার উল্টো এর দায় চাপিয়ে দেয় মুক্তিকামী মানুষের ওপর। সরকারি প্রেসনোটে বলা হয়, ‘পর্যাপ্ত চিকিৎসা ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও দূস্কৃতিকারীদের কারণে চিকিৎসা কর্মীরা আক্রান্ত এলাকায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারছে না।’


আর মুক্তিযুদ্ধের সময় ইতিহাস বলে শহরে ন্যাড়া মাথায় লাল ফট্টি বাঁধা বিহারী ও তাদের বাঙালি সাথীরা ছাড়া কারো মধ্যে উৎসবের আমেজ ছিল না। শুধু তাই নয়,  ঈদ উপলক্ষ্যে রাজাকারদের বেতন-ভাতা বাড়ে। পাকিস্তান অবজারভারে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানা যায় কোম্পানি কমান্ডারদের বেতন নির্ধারিত হয় রেশনসহ ২৫৫ রুপি, রেশনছাড়া ৩০০ রুপি। প্লাটুন কমান্ডারদের রেশনসহ ও ছাড়া যথাক্রমে ১৩৫ ও ১৮৫ রুপি। সাধারণ রাজাকারদের ক্ষেত্রে ৭৫ ও ১২০ রুপি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও