কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

গাজীপুরে করোনা ঝুঁঁকিতে পোশাক শ্রমিকরা

মানবজমিন প্রকাশিত: ২২ এপ্রিল ২০২১, ০০:০০

সরকারের নির্দেশনা মতেই লকডাউনে খোলা রয়েছে গাজীপুরের পোশাক কারখানাগুলো। অনেক কারখানার ভেতরে স্বাস্থ্যবিধি পালনের চেষ্টা করলেও শ্রমিকদের আসা-যাওয়ার পথে ও কারখানার গেটে অনেক ক্ষেত্রেই স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘিত হচ্ছে। অধিকাংশ কারখানারই পর্যাপ্ত ও নিজস্ব যানবাহন ব্যবস্থা নেই তাদের শ্রমিকদের আনা নেয়ার জন্য। নানা ধরনের হালকা যানবাহনে চড়ে গাদাগাদি করে তাদের কর্মস্থলে যেতে হচ্ছে। আর তাতেই তাদের বাড়ছে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি। অবশ্য মালিকপক্ষ ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে পোশাক শ্রমিকদের করোনাভাইরাস মুক্ত রাখতে সরকারের দেয়া সব নির্দেশনা যাতে কারখানাগুলোতে পালন করা হয় সেজন্য তারা তৎপর রয়েছেন। পোশাক শ্রমিকরা যে যেভাবে পারছে, সেভাবেই দলবেঁধে কারখানায় আসা যাওয়া করছে। যদিও তাদের প্রায় সবার মুখেই মাস্ক রয়েছে। তবে অনেক কারখানার গেটে সেনিটাইজেশন ও হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রয়েছে নামমাত্র। কাছাকাছি যাদের বাসা তারা পায়ে হেঁটে যাচ্ছেন কিন্তু দূরপথ থেকে  অটোরিকশা-ইজিবাইকসহ নানা ধরনের হালকা যানবাহনে আসা যাওয়া করতে হচ্ছে ঠাসাঠাসি করে। তবে কারখানার মালিকরা বলছেন, কারখানার ভেতরে, সচেতনতা সৃষ্টি, হাত ধোয়া, স্যানিটাইজেন, নিরাপদ দূরত্বে বসানোসহ সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে। গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকার বুলবুল নিট ওয়্যার কারখানার চেয়ারম্যান এসএম মোকসেদ আলম জানিয়েছেন, অধিকাংশ কারখানার প্রায় সব শ্রমিকই কারখানার আশেপাশে বসবাস করে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কেউ কেউ একটু দূরে থাকেন। তাদেরকে নিজস্ব পরিবহনে করে আনা হচ্ছে। তবে হয়তো শতভাগ শ্রমিক নেয়ার জন্য ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়নি নিজস্ব পরিবহনের ব্যবস্থা করা। তাও চেষ্টা করা হচ্ছে। এদিকে, প্রায় ৩০ লাখ শ্রমিক কাজ করেনগাজীপুরের বিভিন্ন কল-কারখানায়। কারখানায় আসা যাওয়ার পথে এবং শ্রমিকদের কর্মক্ষেত্রে সরকারি সব নির্দেশনা মেনে তাদের করোনার সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে স্বাস্থ্য নিরাপত্তা পুরোপুরি নিশ্চিত করা হোক, এমন দাবি শ্রমিক নেতাদের। এ বিষয়ে গাজীপুর জেলা জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলের সভাপতি আখতারুজ্জামান বাবুল বলেন, শ্রমিকদের মাঝে করোনার বিস্তার যাতে ছড়িয়ে না পড়ে সেজন্য জেলা প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে কঠোর মনিটরিং প্রয়োজন। এছাড়াও শ্রমিকদের সকল ধরনের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ও অন্যান্য সুবিধা যাতে নিশ্চিত করা হয়। ঈদের আগে যাতে তাদের বেতন-বোনাস নিশ্চিত করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে